পানিবন্দি  

নেত্রকোণায় বন্যার্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

নেত্রকোণায় বন্যার্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

ভারতের ঢলে নেত্রকোণার বন্যা কবলিত এলাকার মানুষদের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করছে সেনাবাহিনী। আজ (বুধবার, ৮ অক্টোবর) দুপুরে জেলার পূর্বধলা উপজেলার পানিবন্দি প্রায় পাঁচ শতাধিক মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা বিতরণ করা হয়।

৩০ বছরে এমন বন্যার মুখোমুখি হয়নি নেত্রকোণাবাসী

৩০ বছরে এমন বন্যার মুখোমুখি হয়নি নেত্রকোণাবাসী

আকস্মিক বন্যায় ভাসছে নেত্রকোণার চার উপজেলা। হঠাৎ আসা পানিতে বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে নতুন নতুন গ্রাম। নদী তীরবর্তীরা বলছেন, গত ৩০ বছরেও এমন বন্যার মুখোমুখি হননি তারা। যদিও বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে বেশ কিছু এলাকায়। দৃশ্যমান হচ্ছে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ। প্রশাসন বলছে, ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ সংস্কারসহ বন্যা দুর্গতদের দুর্ভোগ কমাতে দ্রুতই কাজ শুরু হবে।

ময়মনসিংহ অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও দুর্ভোগ কমেনি মানুষের

ময়মনসিংহ অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও দুর্ভোগ কমেনি মানুষের

ময়মনসিংহ, শেরপুর ও নেত্রকোণায় বন্যা পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। বেশিরভাগ স্থান থেকেই নামতে শুরু করেছে পানি। তবে, এখনও দুর্ভোগ কমেনি বানভাসি মানুষের। পানির স্রোতে ভেঙ্গে গেছে অনেক ঘরবাড়ি। দুর্গত এলাকায় তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে খাবার, বিশুদ্ধ পানির। তিন জেলা মিলিয়ে এখনও পানিবন্দি দেড় লাখের বেশি মানুষ।

কংস নদে কমছে পানি বাড়ছে ভাঙন ঝুঁকি

কংস নদে কমছে পানি বাড়ছে ভাঙন ঝুঁকি

গেল তিনদিন ধরে নির্ঘুম রাত কাটছে কংস নদের তীরবর্তী হাজারও গ্রামবাসীর। বানের জলে ভাসছে গ্রাম থেকে গ্রাম। তবে উজানে নতুন করে কোনো বৃষ্টি না হওয়ায় স্বস্তি ফিরেছে স্থানীয়দের মাঝে।

ময়মনসিংহে পানিবন্দি ৩০ হাজার পরিবার, শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট

ময়মনসিংহে পানিবন্দি ৩০ হাজার পরিবার, শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট

বৃষ্টি কমায় ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট ও ধোবাউড়ার বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে পানিবন্দি এখনো দুই উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার পরিবারের এক লাখের বেশি মানুষ। দেখা দিয়েছে শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট। নৌকার অভাবে আশ্রয়কেন্দ্রেও যেতে পারছেন না দুর্গতরা। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, বৃষ্টি কমে গেলে ১ থেকে ২ দিনের মধ্যেই পানি নেমে যাবে। আর জেলা প্রশাসক জানালেন, বন্যার্তদের পাশে আছে সরকার।

উত্তরবঙ্গের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি

উত্তরবঙ্গের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি

উত্তরবঙ্গের কিছুটা উন্নতি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতির। তবে সিরাজগঞ্জে এখনও বিপৎসীমার উপরে যমুনা নদীর পানি। এতে পানিবন্দি জেলার নদী তীরবর্তী পাঁচটি উপজেলার ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ। চলতি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জেলার একলাখ মানুষ। বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে কয়েক হাজার হেক্টর ফসলি জমি। একই চিত্র দেখা যায়, জামালপুর ও কুড়িগ্রামে। দুর্গত এলাকায় দেখা দিয়েছে খাবার, সুপেয় পানি, শিশু খাদ্য ও গো-খাদ্যের তীব্র সংকট। বাড়ছে পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব।

ভারি বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বিপৎসীমার ওপর তিস্তার পানি

ভারি বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বিপৎসীমার ওপর তিস্তার পানি

ভারি বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বেড়েছে উত্তরাঞ্চলের বেশিরভাগ নদ-নদীর পানি। রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে তিস্তার পানি। এরইমধ্যে পাঁচ জেলার লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি। তলিয়ে গেছে নিম্নাঞ্চলের কয়েক লাখ হেক্টর আবাদি জমি। এদিকে কয়েকদিনের টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সিরাজগঞ্জে বেড়েছে যমুনা নদীর পানি। যাতে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও চরের বাসিন্দাদের মাঝে।

কুমিল্লায় বাড়ছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা, নিষ্কাশন পথ দখলের অভিযোগ

কুমিল্লায় বাড়ছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা, নিষ্কাশন পথ দখলের অভিযোগ

কুমিল্লায় বন্যার পানি না নামায় সৃষ্টি হয়েছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা। যাতে প্রায় একমাস ধরে পানিবন্দি কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ ও লাকসামের লাখো মানুষ। তলিয়ে আছে এ জনপদের বাসিন্দাদের ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট ও হেক্টরের পর হেক্টর ফসলি জমি। বাড়ছে পানিবাহিত রোগ। স্থানীয়দের অভিযোগ, দেড় দশকে দখল ও ভরাট হয়েছে এ অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের পথগুলো। এমন অবস্থায় দ্রুত ডাকাতিয়া নদী ও বেরুলা খাল খননের দাবি তাদের।

সুপার টাইফুন ইয়াগির আঘাতে মৃতু ১৪১ জনের

সুপার টাইফুন ইয়াগির আঘাতে মৃতু ১৪১ জনের

সুপার টাইফুন ইয়াগির আঘাতে ভিয়েতনামের বিভিন্ন অঞ্চলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪১ জনে। এখনো নিখোঁজ আছে আরো প্রায় ৫৯ জন।

পানি নামলেও এখনো দুর্ভোগ কাটেনি বন্যার্তদের

পানি নামলেও এখনো দুর্ভোগ কাটেনি বন্যার্তদের

সময়ের সাথে উন্নতি হচ্ছে বন্যা কবলিত জেলার পরিস্থিতি। পানি নামলেও এখনো দুর্ভোগ কাটেনি বন্যার্তদের। ফেনীর পাঁচ উপজেলায় বন্যার পানি নেমে গেলেও দাগনভূঞাঁয় পানির নিচে ঘর-বসতি ও রাস্তা ঘাট। দেখা দিয়েছে সুপেয় পানি ও খাদ্য সংকট। একই সঙ্গে বাড়ছে পানিবাহিত রোগ। বন্যা পরবর্তীতে একই চিত্র দেখা যায় কুমিল্লায়। এদিকে নোয়াখালীতে এখনো পানিবন্দি ২০ লাখেরও বেশি মানুষ। সড়কের বেহাল দশায় দুর্গম এলাকাগুলোতে পৌঁছানো যাচ্ছে না ত্রাণ।

বন্যার পানি কমে গেলেও দুর্ভোগের শেষ নেই ফেনীবাসীর

বন্যার পানি কমে গেলেও দুর্ভোগের শেষ নেই ফেনীবাসীর

ফেনীতে স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যার পর ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে তার ক্ষতচিহ্ন। আশ্রয়কেন্দ্রগুলো থেকে মানুষ ফিরতে শুরু করলেও কাটেনি দুর্ভোগ। রেখে আসা ঘর-বসতির পুরোটাই যেন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। বানভাসি পরিবারগুলো সব হারিয়ে পথে বসার উপক্রম।

রাঙামাটির ৬ উপজেলায় পানিবন্দি ১৭ হাজারের বেশি মানুষ

রাঙামাটির ৬ উপজেলায় পানিবন্দি ১৭ হাজারের বেশি মানুষ

উজান থেকে নেমে আসা পানিতে বাড়ছে রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি। রাঙামাটি পৌর এলাকাসহ ৬ উপজেলার নিম্নাঞ্চলে ডুবছে সড়ক-ঘরবাড়ি। এতে ১৭টি ইউনিয়নে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন ১৭ হাজারের বেশি মানুষ। লংগদু উপজেলায় আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন ২২০ জন বন্যাদুর্গত। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি জলকপাট ১৮ ইঞ্চি খুলে দেয়া হলেও দ্রুত কমছে না পানি।