পাচার

পাচারকৃত অর্থ ফেরাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

বাংলাদেশ থেকে কানাডায় পাচার হওয়া কয়েক বিলিয়ন ডলার উদ্ধারে দেশটির সহায়তা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, 'শেখ হাসিনার একনায়কতান্ত্রিক শাসনের সঙ্গে জড়িত অলিগার্ক, ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং রাজনীতিবিদরা বাংলাদেশ থেকে শত শত বিলিয়ন ডলার চুরি করেছে। যার একটি অংশ কানাডায় পাচার করা হয়েছে।'

১৫ বছরে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার পাচার, বিশ্লেষকরা বলছেন ফেরত আনা কঠিন চ্যালেঞ্জ

শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে দেশ থেকে পাচার হয়েছে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার। বিশ্লেষকরা বলছেন, পাচার হওয়া অর্থ যতটা সহজে দেশের বাইরে গেছে, ফিরিয়ে আনা ততটাই জটিল ও সময়সাপেক্ষ। দুদক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের আইনজীবীর পরামর্শ, সরকারের সম্মিলিত উদ্যোগ ও বিভিন্ন দেশের সঙ্গে চুক্তি করে পাচারের অর্থ ফেরত আনতে পারে। জাতিসংঘ ও বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের আইনজীবীর।

‘হাসিনা সরকারের আমলে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে, এ অর্থ ফিরিয়ে আনাই মূল লক্ষ্য’

শেখ হাসিনা সরকারের আমলে ২৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে। পাচার হওয়া সেই অর্থ ফিরিয়ে আনা বর্তমান সরকারের মূল লক্ষ্য। আজ (রোববার, ২৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম একথা বলেন।

প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না থাকায় হুমকিতে ঘানার স্বর্ণখনির শ্রমিকদের জীবন

হুমকির মুখে পড়েছে ঘানার স্বর্ণ খনির শ্রমিকদের জীবন। ফুসফুসসহ নানা রোগে ভুগছেন তারা। বেশিরভাগ খনিতে নেই প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা। দূষিত পানিতে নষ্ট হচ্ছে পরিবেশ, বনাঞ্চল ও ফসলি জমি। সংশ্লিষ্টরদের দাবি, দেশটির ৮০ শতাংশ খনিরই নেই লাইসেন্স। এসব খনি থেকে মূল্যবান ধাতুটির উত্তোলন বাড়লেও পাচার হয়ে যায় বেশিরভাগ স্বর্ণ।

৫৮ বছর পেরোলেও মধুপুরের প্রজনন কেন্দ্রে হরিণ আছে ৭০টি

৫৮ বছর পেরোলেও মধুপুরের প্রজনন কেন্দ্রে হরিণ আছে ৭০টি

৫৮ বছরে মধুপুরের লহরিয়া হরিণ প্রজনন কেন্দ্রে রয়েছে মাত্র ৭০টি হরিণ। স্থানীয়দের অভিযোগ, হরিণ শিকার ও পাচারের কারণেই এই অবস্থা।

সাগরপথে পাচার হচ্ছে জ্বালানি তেল

মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত ২৭১ কিলোমিটারের। বিস্তৃত এ সীমান্তপথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে পাচার হচ্ছে জ্বালানি তেল।