ডেঙ্গু আতংক
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫৩ জন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫৩ জন

শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে কেউ ডেঙ্গুতে মারা যাননি। নতুন করে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৩ জন।

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরো একজনের মৃত্যু, ভর্তি ১৭২

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরো একজনের মৃত্যু, ভর্তি ১৭২

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গেল ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১৭২ জন।

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় আরো দু'জনের মৃত্যু

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় আরো দু'জনের মৃত্যু

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৬৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আজ (রোববার, ২২ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে এতথ্য জানানো হয়।

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মুত্যু ৭, হাসপাতালে ভর্তি ৫৯৬

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মুত্যু ৭, হাসপাতালে ভর্তি ৫৯৬

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও সাত জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মারা গেলেন ৫২৯ জন। আর নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৫৯৬ জন। এ বছর ডেঙ্গুতে ৯৬ হাজার ২২৮ জন আক্রান্ত হলেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৩০ জন এবং উত্তর সিটি করপোরেশনে ৯৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে।

ডেঙ্গুতে ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬২৯

ডেঙ্গুতে ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬২৯

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এই সময়ে রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬২৯ জন। আজ (মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

‘ঢাকা সিটিতে ডেঙ্গুতে ২০-৪০ বছর বয়সীদের মৃত্যুর হার বেশি'

‘ঢাকা সিটিতে ডেঙ্গুতে ২০-৪০ বছর বয়সীদের মৃত্যুর হার বেশি'

ডেঙ্গুতে চলতি বছর ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত এবং মৃত্যু হয়েছে। দেখা গেছে, ঢাকা সিটি করপোরেশনে ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সীদের মৃত্যুর হার বেশি। হাসপাতালে দেরিতে আসা এবং সচেতনতার অভাবে শীত মৌসুমেও ডেঙ্গুতে মৃত্যু কমছে না উল্লেখ করে ডেঙ্গু চিকিৎসায় অনিয়মের তথ্য পেলে ব্যবস্থার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

জেলা-উপজেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশি, ১শ' জনে মৃত্যু একজনের

জেলা-উপজেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশি, ১শ' জনে মৃত্যু একজনের

এবার ঢাকায় তুলনামূলক কম আক্রান্ত হলেও জেলা-উপজেলা থেকে বেশি আসছে ডেঙ্গু রোগী। তবে আশঙ্কার কথা হচ্ছে- এবার প্রতি ১০০ ডেঙ্গুর রোগীর মধ্যে প্রাণ হারাচ্ছেন একজন, যা গত বছরের চেয়ে দ্বিগুণ। গেলবার ভয়াবহতা বাড়িয়েছিল ডেন-টু ধরন, তবে চলতি বছর এই ধরনের ঢাকায় বিস্তার না ঘটলেও ডেঙ্গুর বাকি তিন ধরনের একটি ছড়িয়ে পড়লেই পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে বলে শঙ্কা গবেষকদের।

ডেঙ্গুর উচ্চ ঝুঁকিতে দুই সিটির ১৮ ওয়ার্ড

ডেঙ্গুর উচ্চ ঝুঁকিতে দুই সিটির ১৮ ওয়ার্ড

রাজধানীর দুই সিটির ১৮টি ওয়ার্ড ডেঙ্গুর উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুর প্রাক মৌসুম জরিপে এমন তথ্য উঠে আসে। ঝুকিঁপূর্ণ ওয়ার্ডগুলোর বহুতল ভবনেই মশার ঘনত্ব সর্বোচ্চ। জনসাধারণের সচেতনতা ছাড়া এডিস নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয় বলে মত বিশেষজ্ঞদের।

ওয়ার্ডভিত্তিক ডেঙ্গু রোগীর তথ্য দেয়ার আহ্বান মেয়র তাপসের

ওয়ার্ডভিত্তিক ডেঙ্গু রোগীর তথ্য দেয়ার আহ্বান মেয়র তাপসের

ঢালাওভাবে সব রোগী ঢাকা দক্ষিণের হিসাব না করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে ৭৫টি ওয়ার্ডের ডেঙ্গু রোগীর তথ্য আলাদা করে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন দক্ষিণের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস। আজ (মঙ্গলবার, ২১ মে) সকালে ডেঙ্গু প্রতিরোধে নগর ভবনে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভায় একথা বলেন তিনি। এসময় ১০ কার্যদিবসের মধ্যে রাজউক থেকে নির্মাণাধীন ভবনের তথ্য চান মেয়র।

মশার লার্ভা নিয়ে জরিমানার কথা জানেন না অনেক ভবন মালিক

মশার লার্ভা নিয়ে জরিমানার কথা জানেন না অনেক ভবন মালিক

নির্মাণাধীন ভবনে মশার লার্ভা পাওয়া গেলে জরিমানা এবং কাজ বন্ধ করে দেয়ার হুঁশিয়ারি দিলেও রাজধানীর অনেক ভবন মালিক জানেনই না। উল্টো প্রায় প্রতিটি এলাকাতেই নতুন ভবন নির্মাণ হচ্ছে, পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মশার উপদ্রব। অন্যদিকে মাঠে কার্যকর ভূমিকা না রেখে মশা মারতে নানা প্রযুক্তি আনছে সিটি করপোরেশন।

বৃষ্টিতে এডিস মশার প্রজনন দ্বিগুণহারে বাড়ার আশঙ্কা

বৃষ্টিতে এডিস মশার প্রজনন দ্বিগুণহারে বাড়ার আশঙ্কা

গ্রীষ্মের আকাশে দীর্ঘ একমাস তাপপ্রবাহের পর মেঘের আনাগোনা, বহুল প্রতিক্ষীত বৃষ্টির দেখাও পেয়েছে নগরবাসী। তবে এই মেঘ বৃষ্টির খেলা এবং থেমে থেমে হওয়া বৃষ্টিই দিচ্ছে ডেঙ্গুর অশনি সংকেত।

বনশ্রী খালে জন্ম নিচ্ছে মশার লার্ভা, অতিষ্ঠ এলাকাবাসী

বনশ্রী খালে জন্ম নিচ্ছে মশার লার্ভা, অতিষ্ঠ এলাকাবাসী

রাজধানীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বনশ্রী খাল যেন এলাকাবাসীর গলার কাঁটা। খালে কয়েকটি সাঁকো তৈরি হওয়ায় স্রোত কমে গেছে। আর জমে থাকা পানিতেই জন্ম নিচ্ছে কিউলেক্স মশার লার্ভা।