ডেঙ্গু আক্রান্ত
শিশুদের ডেঙ্গুতে আক্রান্তের হার উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে

শিশুদের ডেঙ্গুতে আক্রান্তের হার উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে

দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুর প্রকোপ। উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে শিশুদের আক্রান্তের হারও। এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন প্রায় সাড়ে তিন হাজার শিশু, যাদের বয়স ১০ বছরের নিচে। এদের বেশিরভাগই উন্মুক্ত স্থানে কাজ করা নিম্নআয়ের পরিবারের। তাই সঠিক চিকিৎসার পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ে মশা নিধনের কার্যকর পদক্ষেপের তাগিদ বিশেষজ্ঞদের।

সাপোর্ট ছাড়া ডেঙ্গু রোগী ঢাকায় স্থানান্তর, বাড়ছে মৃত্যুঝুঁকি

সাপোর্ট ছাড়া ডেঙ্গু রোগী ঢাকায় স্থানান্তর, বাড়ছে মৃত্যুঝুঁকি

ফ্লুইড সাপোর্ট ছাড়া ঢাকায় ডেঙ্গু রোগী রেফার্ড করার কারণে শক সিন্ড্রোমে চলে গিয়ে মৃত্যুঝুঁকি বাড়ছে রোগীদের। এদিকে, ঢাকার বাইরের রোগীর চাপে হিমশিম অবস্থা চিকিৎসকদের। কোনো হাসপাতালেই সিট খালি নেই। জরুরিভিত্তিতে চিকিৎসা ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

আগস্টে দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে ডেঙ্গুর সংক্রমণ

আগস্টে দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে ডেঙ্গুর সংক্রমণ

দেশে ডেঙ্গুর সংক্রমণ জুলাই মাসের তুলনায় আগস্টে দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে। অন্যদিকে এবার মৃত্যুহার এখন পর্যন্ত গত বছরের চেয়ে বেশ খানিকটা বেশি। সংক্রমণ ও মৃত্যু কম হলেও আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি, বিশেষ করে বর্ষা পরবর্তী প্রবল বৃষ্টি ডেঙ্গুর জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরির শঙ্কায় রয়েছে।

জেলা-উপজেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশি, ১শ' জনে মৃত্যু একজনের

জেলা-উপজেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশি, ১শ' জনে মৃত্যু একজনের

এবার ঢাকায় তুলনামূলক কম আক্রান্ত হলেও জেলা-উপজেলা থেকে বেশি আসছে ডেঙ্গু রোগী। তবে আশঙ্কার কথা হচ্ছে- এবার প্রতি ১০০ ডেঙ্গুর রোগীর মধ্যে প্রাণ হারাচ্ছেন একজন, যা গত বছরের চেয়ে দ্বিগুণ। গেলবার ভয়াবহতা বাড়িয়েছিল ডেন-টু ধরন, তবে চলতি বছর এই ধরনের ঢাকায় বিস্তার না ঘটলেও ডেঙ্গুর বাকি তিন ধরনের একটি ছড়িয়ে পড়লেই পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে বলে শঙ্কা গবেষকদের।

ব্যাক্টেরিয়া প্রয়োগে এডিস মশার বংশবিস্তার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব!

ব্যাক্টেরিয়া প্রয়োগে এডিস মশার বংশবিস্তার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব!

এশিয়ায় ব্যাপকভাবে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়া দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি সিঙ্গাপুর। দেশটি মশক নিধনে এডিস ইজিপ্টাই মশাকে এক ধরনের ব্যাক্টেরিয়া প্রয়োগ করে অক্ষতিকর মশায় রূপান্তরিত করে প্রকৃতিতে ছেড়ে দেয়। এতে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে এডিসের বংশবিস্তার। যা বাংলাদেশেও করা সম্ভব বলে মনে করেন গবেষকরা। কিন্তু সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতি কতটা?