ভ্রমণপিপাসুদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে নওগাঁর হাঁসাইগাড়ী বিল
নওগাঁ সদরের হাঁসাইগাড়ী বিলে বছরের অর্ধেকের বেশি সময় থাকে পানি। বিল ঘিরে গড়ে উঠেছে জীবন-জীবিকা। প্রতিনিয়ত দূরদূরান্ত থেকে ঘুরতে আসেন ভ্রমণপিয়াসীরা। আবার শুষ্ক মৌসুমে চলে ইরি-বোরোসহ রবিশস্যের চাষ। সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হলে পর্যটন এলাকা হিসেবে পরিচিত পাবে হাঁসাইগাড়ী বিল-মত সংশ্লিষ্টদের।
একসময়ের সংগীত শিল্পী এখন বিক্রি করেন ইঁদুরের ওষুধ
একসময় বাবুলের বাজারে বড় হাট বসলেও এখন মৃতপ্রায়, কেবল লোকমুখে নাম জপে বেঁচে আছে বাজারের নামটুকু। এ জনপদে একসময় গারো জাতি, কোচ-বর্মনদের সংখ্যাই বেশি ছিল। কারণ, পুরো এলাকা ছিল জলাভূমি আর শাল-গজারিতে ঘেরা। পরবর্তীতে বনে বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর বসবাস আর বনখেকোদের দৌরাত্ম্যে বনভূমি বিলীন হওয়ায় আদিবাসীদের অনেকেই অন্যত্র চলে যায়। এখনও অস্তিত্বের জানান দিতে ৭০ থেকে ৮০ ঘর গারো আর ৫০ ঘর কোচ পরিবার টিকে আছে। কয়েকশ’ বছরের পুরনো বাবুলের বাজারে গেলে এখনও তাদের সরব উপস্থিতি তারই সাক্ষ্য দেয়।
ব্রহ্মপুত্র তীরের ৭০ ভাগ মানুষের জীবিকা হুমকিতে
সর্বশক্তি নিয়োগ করে বর্ষায় উত্তরের পথ-প্রান্তর লণ্ডভণ্ড করে ছুটে চলে ব্রহ্মপুত্র। তবে সেই নদী শুষ্ক মৌসুমে এসে মরা কঙ্কাল। অসংখ্য বালুচরে নৌ-বাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। একইসঙ্গে ব্রহ্মপুত্র নির্ভর ৭০ ভাগ মানুষের জীবন-জীবিকা হুমকিতে পড়েছে।
বরগুনায় ট্রলার ডকইয়ার্ড শিল্পে সম্ভাবনার হাতছানি
উপকূলীয় জেলা বরগুনায় নতুন করে অর্থনৈতিক সম্ভাবনার হাতছানি দিচ্ছে ট্রলার ডকইয়ার্ড শিল্প। দেশের নানা প্রান্ত থেকে ট্রলার মালিকরা আসছেন মেরামত ও নতুন ট্রলার তৈরির জন্য। আর এই শিল্প সম্প্রসারণে তৎপর জেলা প্রশাসনও।