
২০৩২ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে গ্রহাণু
২০৩২ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে এমন এক গ্রহাণুর সন্ধান পেয়েছেন নাসার জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। অ্যাস্টেরয়েড টুয়েন্টি টুয়েন্টি ফোর ওয়াইআর ফোর নামে পরিচিত এই গ্রহাণুটি চিলির অ্যাস্টেরয়েড টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম অ্যাটলাসে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের শেষের দিকে প্রথমবারের মতন দেখতে পাওয়া যায়।

ভিনগ্রহের গোয়েন্দা যান? সূর্যের পথে ‘অ্যাটলাস’
গ্রহাণুর মতো দেখতে নতুন কোনো বস্তু শনাক্ত করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। হতে পারে ধূমকেতুও। বলা হচ্ছে, এর উৎস সৌরজগতের বাইরে। সত্যি হলে পৃথিবীর নক্ষত্রমণ্ডলে এটি তৃতীয় মহাজাগতিক অনুপ্রবেশের ঘটনা। সূর্যের দিকে ক্রমশ এগোচ্ছে বস্তুটি। হার্ভার্ড গবেষক এভি লোয়েবের দাবি, থার্টি ওয়ান অ্যাটলাস নামের এ বস্তুটি কোনো গোয়েন্দা অভিযানের লক্ষে তৈরি করেছে ভিনগ্রহের বাসিন্দারা।

পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাতের শঙ্কা, যৌথ গবেষণায় ব্যস্ত নাসা-ইসা
গেল বছর আবিষ্কার করা একটি গ্রহাণু নিয়ে গবেষণায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীরা বলছেন, অন্তত ২ শতাংশ আশঙ্কা আছে, এই গ্রহাণু আঘাত হানতে পারে পৃথিবীতে। আপাতত জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের বিজ্ঞানীদের সঙ্গে যৌথভাবে যুক্তরাষ্ট্রের নাসা আর ইউরোপের ইসা গবেষণা করছে, গ্রহাণু পৃথিবীতে আঘাত হানার শঙ্কা থাকলে করণীয় কী।

পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে একটি গ্রহাণু: নাসা
কোন পদক্ষেপ না নিলে পৃথিবীতে আঘাত হানার ৭২ শতাংশ শঙ্কা আছে একটি গ্রহাণুর।

পৃথিবীর দিকে আসছে স্টেডিয়ামের সমান গ্রহাণু!
আকাশচুম্বী একটি গ্রহাণু পৃথিবীর পাশ দিয়ে যাবে। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) পৃথিবী থেকে ২ দশমিক ৭ মিলিয়ন কিলোমিটার দূর দিয়ে যাবে এই গ্রহাণু।