খুচরা
পাইকারিতে ডিমের দাম কমলেও খুচরায় প্রভাব কম
ডিমের দাম পাইকারিতে কমলেও খুচরায় তার প্রভাব কম। পাইকারিতে প্রতি ডজনে দাম কমেছে ২০ থেকে ৩০ টাকা। তবে রাজধানীর কিছু আড়তে এখনো উচ্চমূল্যে ডিম বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডিম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে বেশি দামে কেনার ফলে এখনই সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রি সম্ভব নয়। এদিকে বাজার তদারকিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছে ভোক্তা অধিদপ্তর।
সরকার নির্ধারিত দাম ১৪২, বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ টাকা ডজন
সরকারের নির্ধারণ করা দামে এখনো মিলছে না ডিম। খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩ টাকা ৪০ পয়সা থেকে ৮০ পয়সায়। সে হিসাবে প্রতি ডজন ১৬৫ টাকা বা এর বেশি। যদিও সরকারি নির্ধারিত দামে প্রতি পিস ১১ টাকা ৮৭ পয়সা বা ডজন ১৪২ টাকায় বিক্রি হওয়ার কথা। সপ্তাহ ব্যবধানে মুরগির দাম কেজিপ্রতি বেড়েছে ২০ টাকা। এদিকে সারাদেশে টানা বৃষ্টির কারণে চড়া সবজির বাজারও।
খাতুনগঞ্জের চিনির বাজার চড়া, বস্তাপ্রতি বেড়েছে ২০০ টাকা
চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারে হঠাৎ চড়া চিনির বাজার। সরবরাহ সংকটের অজুহাতে ৩ দিনে বস্তাপ্রতি বেড়েছে প্রায় ২০০ টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, চট্টগ্রামের চিনির বাজার এস আলমের দখলে থাকলেও এখন প্রতিষ্ঠানটি থেকে চিনি মিলছে কম। এর প্রভাব পড়ছে বাজারে। বিশ্ববাজারেও বেড়েছে দাম।
সরবরাহ স্বাভাবিক হলেও বরিশালে চালের বাজার নাগালের বাইরে
সরবরাহ স্বাভাবিক থাকার পরও স্বস্তি নেই বরিশালের চালের বাজারে। এক থেকে দেড় সপ্তাহের ব্যবধানে খুচরায় কেজি প্রতি চালের দাম বেড়েছে ৪ থেকে ৫ টাকা। আড়তদারদের দাবি, মিল মালিকরা দাম বাড়ানোর কারণে বাজার চড়া। এদিকে চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষেরা।
ছুটির দিনে বাজারে ভিড়, দামে নেই স্বস্তি
সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাজারে ভিড় থাকলেও নিত্যপণ্যের দামে স্বস্তি নেই। পাইকারিতে সবজির দাম কিছুটা কমলে খুচরা বাজারে চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে।