ইসরাইলের-প্রতিরক্ষা-বাহিনী

যুদ্ধবিরতির পরও দক্ষিণাঞ্চলে ফিরতে পারছে না লেবাননবাসী

যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে ফিরতে পারছেন না সাধারণ মানুষ। ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী বলছে, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে আপাতত এখানেই অবস্থান করবেন তারা। এদিকে প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, আপাতত যুদ্ধবিরতি কার্যকর করলেও যেকোনো অপ্রত্যাশিত হামলার জবাব দেবে তেল আবিব।

লেবাননের সঙ্গে দুই মাসের যুদ্ধবিরতি চুক্তি ইসরাইলের

লেবাননের সঙ্গে দুই মাসের যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে সম্মত হয়েছে ইসরাইল। আজ (বুধবার, ২৭ নভেম্বর) স্থানীয় সময় ভোরে কার্যকর হবে এই যুদ্ধবিরতি।

তেল আবিবে রকেটের ব্যারেজ দিয়ে হামলা হিজবুল্লাহর

হিজবুল্লাহ-ইসরাইল উত্তেজনা যখন চরমে, তখন তেল আবিবে রকেটের ব্যারেজ দিয়ে হামলা করেছে সশস্ত্র গোষ্ঠীটি। হিজবুল্লাহ বলছে, সব হামলাই করা হয়েছে তেল আবিব ও আশপাশের সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে। বিপরীতে লেবাননের বৈরুতেও হামলা বাড়িয়েছে ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী। জাতিসংঘ বলছে, পুরো যুদ্ধের মধ্যে বর্তমানে গাজার অবস্থা সবচেয়ে গুরুতর। ত্রাণের গাড়ি লুট হওয়ায় কার্যক্রম চালানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।

পশ্চিমা বিশ্বকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে সমরাস্ত্র প্রদর্শন ইরানের

ইসরাইল আর পশ্চিমা বিশ্বকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে নিজেদের সমরাস্ত্র প্রদর্শন করছে ইরান। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, ইরানের যে পরিমাণ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র আছে, মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশের নেই। এদিকে ইসরাইলকে জবাব দিতে সমরাস্ত্রের ভাণ্ডার শক্তিশালী করছে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হুথি, হিজবুল্লাহ ও হামাস যোদ্ধারা। হুথিদের নতুন নতুন সমরাস্ত্র তাক লাগিয়ে দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রকে। এত হুমকি ধামকির মধ্যেও গাজা, লেবাননে আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী।

হিজবুল্লাহর ঘাঁটি গুড়িয়ে দেয়ার দাবি তেল আবিবের

ইরান-ইসরাইল উত্তেজনার মধ্যেই গাজায় হামলার তীব্রতা বাড়িয়েছে ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী। লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলেও সমানভাবে আগ্রাসন চালাচ্ছে তারা। হিজবুল্লাহর ঘাঁটি গুড়িয়ে দেয়ারও দাবি করেছে তেল আবিব। এরমধ্যেই কাতারের দোহায় শুরু হয়েছে গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় আলোচনা।

হামলা ঠেকাতে ইসরাইলের খরচ শত কোটি ডলার

হামলা ঠেকাতে ইসরাইলের খরচ শত কোটি ডলার

ইরানের ড্রোন আর ক্ষেপণাস্ত্রের বহরের হামলা থামাতে ইসরাইলের খরচ হয়েছে ১৩৩ কোটি ডলার। তেল আবিবের দাবি, ড্রোন আর ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করে হামলা রুখতে পারলেও খরচ হয়ে গেছে ইরানের হামলা করার চেয়েও অনেক বেশি। পাঁচ বছরে ইরান আরও ৫০ বার এই ধরনের হামলা করতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী।