শান্তিতে-নোবেল

জিমি কার্টারের মৃত্যুতে বিশ্বনেতাদের শোক

শান্তিতে নোবেল জয়ী যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার আর নেই। স্থানীয় সময় রোববার বিকেলে জর্জিয়ার প্লেইনস শহরে নিজ বাড়িতে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ১০০ বছর। এতে শোক জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ বিশ্ব নেতারা। অসংখ্য মানবিক কাজে দৃষ্টান্ত রাখা এই নেতার মৃত্যুতে শোকের মাতম বইছে পুরো যুক্তরাষ্ট্রে। চিরবিদায় নেয়া জিমি কার্টার কীভাবে একজন কৃষক থেকে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠে ছিলেন।

শান্তিতে নোবেল পেয়েছে জাপানি প্রতিষ্ঠান নিহোন হিদানকিও

চলতি বছর শান্তিতে নোবেল পেয়েছে জাপানি প্রতিষ্ঠান নিহোন হিদানকিও। পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব প্রতিষ্ঠা চেষ্টার পুরস্কার হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি এ পুরস্কার পেয়েছে। আজ (শুক্রবার, ১১ অক্টোবর) বিকেল ৩টার দিকে বিজয়ী প্রতিষ্ঠানের নাম ঘোষণা করে সুইডিশ অ্যাকাডেমি।

১৯৭৪-২০২৪; ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পঞ্চাশ বছরের গল্প

১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের দুর্ভিক্ষের সময় দারিদ্রতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম শুরু করেন। সেখান থেকেই দরিদ্র মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে গ্রামের মানুষকে নিয়ে আসতে গ্রামীণ ব্যাংক শুরু করেন অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কর্মজীবনে সেই চেষ্টা তাকে এনে দিয়েছে অর্থনীতিতে শান্তিতে নোবেলের অর্জন। ক্ষুদ্র ঋণের মডেল বিশ্বে পেয়েছে সমাদৃত। যা দেশে ছেড়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যক্তি মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়াও বাংলাদেশকে নতুন করে পরিচয় এনে দিয়েছে।