বাংলাদেশ-শিপিং-এজেন্ট-অ্যাসোসিয়েশন
রেকর্ড কনটেইনার ও খোলা পণ্য ওঠানামা হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে

রেকর্ড কনটেইনার ও খোলা পণ্য ওঠানামা হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে

চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণ কনটেইনার ও খোলা পণ্য ওঠানামা হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে। বছরজুড়ে ডলার সংকট, রাজনৈতিক অস্থিরতার পরও আমদানি-রপ্তানির এমন চিত্রকে ব্যতিক্রম বলছেন ব্যবসায়ীরা। ২০২৪ সালে এ পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি-রপ্তানি পণ্যবাহী প্রায় ৩২ লাখ একক কনটেইনার ওঠানামা করেছে, আর খোলা পণ্য খালাস হয় প্রায় ১৩ কোটি টন। এতে তৈরি হয়েছে রেকর্ড আয়ের সম্ভাবনা।

উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরে অপারেটর নিয়োগের ঘোষণা

চুক্তির মেয়াদ শেষ হলেও চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালে অপারেটর নিয়োগে শিগগিরই দরপত্র আহ্বান করা হচ্ছে না। নানা জটিলতায় আবারও সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে বর্তমান অপারেটরের মেয়াদ বাড়ানোর দিকেই এগুচ্ছে কর্তৃপক্ষ। যদিও নতুন অপারেটর নিযুক্ত না হওয়া পর্যন্ত সীমিত সময়ের জন্য উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে এনসিটিতে অপারেটর নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছিলেন বন্দর চেয়ারম্যান। কিন্তু সংক্ষিপ্ত সময়ে জন্য বিনিয়োগ আগ্রহী নয় কেউ। এ পরিস্থিতিতে দেশি-বিদেশি যাই হোক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে দ্রুত দক্ষ অপারেটর নিয়োগের দাবি বন্দর ব্যবহারকারীদের।

পণ্য পরিবহনে কেন আকর্ষণীয় রুট হতে পারছে না চট্টগ্রাম-পানগাঁও নৌপথ?

পণ্য পরিবহনে কেন আকর্ষণীয় রুট হতে পারছে না চট্টগ্রাম-পানগাঁও নৌপথ?

কোনোভাবেই পণ্য পরিবহনে আকর্ষণীয় রুট হয়ে উঠতে পারছে না চট্টগ্রাম-পানগাঁও নৌপথ। উল্টো নানা জটিলতায় ১ বছরের ব্যবধানে এই নৌপথে পরিবহন কমেছে প্রায় ৯২ শতাংশ। আর পানগাঁও ইনল্যান্ড কনটেইনার টার্মিনাল থেকে বন্দরের আয় কমেছে চারগুণ। সংকট নিরসন করে এই নৌ টার্মিনালের জনপ্রিয়তা বাড়াতে ভাড়া উন্মুক্ত করাসহ বিভিন্ন সেবার খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে ব্যবহারকারীরা বলছেন, পণ্যের সুরক্ষা ও নিয়মিত জাহাজ চলাচল নিশ্চিত করতে হবে।