বাঁধ-নির্মাণ  

আমরাও বন্যার স্থায়ী সমাধান চাই : দুর্যোগ ও ত্রাণ উপদেষ্টা

বন্যার স্থায়ী সমাধান আমরাও চাই বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম। আজ শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) সকালে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার ডাকাবর গ্রামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনের সময় তিনি এ কথা বলেন। ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় প্লাবিত হয় শেরপুরের ৫টি উপজেলা।

কাউনিয়ার একাধিক গ্রামে ভাঙন ঝুঁকি, আতঙ্কে হাজারো মানুষ

গতকাল (রোববার) থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় কমেছে তিস্তার পানি। পানি নামতে শুরু করায় বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন মানুষ। তবে কিছু জায়গায় উজানের পানির তোড়ে ভেঙেছে বসতভিটা। রংপুরের কাউনিয়ার কয়েকটি গ্রামে দেখা দিয়েছে ভাঙন ঝুঁকি। আতঙ্কে দিন কাটচ্ছেন হাজারো মানুষ। সংকট সমাধানে তিস্তা নদী খনন, শাসন ও তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণের দাবি স্থানীয়দের।

ভারতের ডম্বুর বাঁধ অভিমুখে লংমার্চের ঘোষণা ইনকিলাব মঞ্চের

ভারতের ডম্বুর বাঁধ অভিমুখে লংমার্চের ঘোষণা দিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। আজ (শুক্রবার, ৩০ আগস্ট ) বিকেলে ইনকিলাব মঞ্চের গণধিক্কার ও ভাঙ্গার গান শীর্ষক এক প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

৪০ বছর ধরে ভাঙছে বাঁধ; ক্ষতির মুখে ফেনীর নদীপাড়ের মানুষের

বছর বছর আশ্বাস মিললেও দুঃখ ঘোচে না ফেনীর মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনীয়া নদীপাড়ের মানুষের। বানের জলে ভাসতে হয় প্রতিবছরই। দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে বাঁধ ভেঙে জানমালের ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন স্থানীয়রা।

শরীয়তপুরে পদ্মার শাখা নদীতে বাঁধ নির্মাণ; পানি প্রবাহ বন্ধ

পানি প্রবাহ বন্ধ করে অপরিকল্পিতভাবে শরীয়তপুরে পদ্মার শাখা নদীতে বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন এই অঞ্চলের লাখও মানুষ। পানি প্রবাহ না থাকায় নদীপথে যোগাযোগ যেমন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে, তেমনি অনাবাদি থাকছে কৃষি জমি। বাঁধ নির্মাণের প্রতিবাদে আন্দোলন তো হয়েছেই ছিল আদালতের নিষেধাজ্ঞাও। তবুও তা আমলে নেয়নি পানি উন্নয়ন বোর্ড।

তীর রক্ষা বাঁধ পাল্টে দিয়েছে শরীয়তপুরের চিত্র

তীর রক্ষা বাঁধ পাল্টে দিয়েছে শরীয়তপুরের চিত্র

নদী তীর রক্ষা বাঁধ পাল্টে দিয়েছে শরীয়তপুরের চিত্র। বাঁধ নির্মাণে রক্ষা পেয়েছে নড়িয়া, জাজিরা ও ভেদরগঞ্জে পদ্মা নদীর তীরবর্তী প্রায় ৫৮ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বসবাস করা মানুষের জীবন। এতে রক্ষা পেয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকার সম্পদ। নতুন করে বসতি গড়ছে মানুষ। ব্যবসা বাণিজ্যে জমজমাট হয়ে উঠেছে হাট-বাজার। চিকিৎসা, শিক্ষা, কৃষি, আর ব্যবসায় বাণিজ্যে ফিরেছে স্বস্তি। ফলে পরিবর্তন এসেছে জীবন জীবিকায়।

বন্যা নিয়ন্ত্রণে বিপুল অর্থ ব্যয়ের পরেও স্বস্তি মিলছে না কেন?

বন্যা নিয়ন্ত্রণে বিপুল অর্থ ব্যয়ের পরেও স্বস্তি মিলছে না কেন?

একটি বন্যা, হাজারো মানুষের করুন গল্পের নতুন তথ্য। এমনকি ওলট-পালট করে দেয় রাষ্ট্রের অর্থনীতির হিসেব নিকেষকেও। পাল্টে দেয় জলবিদ্যার কৃষি, পুরকৌশল ও জনস্বাস্থ্যের সকল উপাত্তকে। সময় যত যাচ্ছে বন্যার প্রকোপ ততই বাড়ছে বাংলাদেশে। সমানুপাতিক হারে বাড়ছে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ। সরকার হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে বন্যা নিয়ন্ত্রণে। তারপরও মিলছে না স্বস্তি। কেন এমন পরিণতি? এর সমাধানই বা কি?