সিডরের ক্ষত বুকে নিয়েই টিকে আছে উপকূলবাসী
২০০৭ সালে, ১৭ বছর আগে এই ১৫ নভেম্বর ঘূর্ণিঝড় সিডরের আঘাতে লণ্ডভণ্ড হয় উপকূলীয় জেলা বরগুনা। সে ক্ষত বুকে নিয়েই আশার বসতি গড়ে তুলছেন উপকূলীয় বাসিন্দারা। তবে দীর্ঘ সময় পরেও দুর্যোগ মোকাবিলায় টেকসই কোনো সমাধান মেলেনি প্রান্তিক এই জনগোষ্ঠীর।
‘সবচেয়ে কম ক্ষতিতে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার করার জন্য চেষ্টা করছি’
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান বলেছেন, সবচেয়ে কম ক্ষতির মধ্যে ঘূর্ণিঝড় রিমাল মোকাবিলা করার জন্য সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। আজ (রোববার, ২৬ মে) রাতে আগারগাঁওয়ের আবহাওয়া অধিদপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সাতক্ষীরায় দুর্যোগের ক্ষতি কাটানোর আগেই রিমাল আতঙ্ক
বিগত দুর্যোগের ক্ষতি কাটিয়ে উঠার আগেই আসছে নতুন দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড় রিমাল। এতে বেড়িবাঁধ ভাঙনের আতঙ্কে দিন পার করছে সাতক্ষীরার উপকূলের মানুষ। তাছাড়া পর্যাপ্ত সাইক্লোন শেল্টারও নেই। এদিকে ঘূর্ণিঝড় রিমাল মোকাবেলায় সার্বিক প্রস্তুতির কথা বলছে জেলা প্রশাসন।
যেসব কারণে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে বজ্রপাতে মৃত্যু
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা। চলতি মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত দেশে বজ্রপাতে প্রাণহানি ঘটেছে ৫০ জনের। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বজ্রপাতের আগে পূর্বাভাস দেয়া কঠিন, তবে সতকর্তার মধ্যদিয়ে মৃত্যু এড়ানো সম্ভব। পাশাপাশি এই দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় সরকারসহ সংশ্লিষ্টদের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে বলে মত গবেষকদের।