আগাম-বন্যা

বন্যা পরিস্থিতিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের দপ্তসমূহের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীর ছুটি বাতিল করেছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়।

বন্যায় বিপর্যস্ত আসাম, মিজোরাম ও মণিপুর

অতিবৃষ্টি-বন্যায় বিপর্যস্ত ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্য আসাম, মিজোরাম ও মণিপুর। আসামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৮ জনে। তলিয়ে গেছে এক লাখ একরের বেশি কৃষিজমি। প্লাবিত কাজিরাঙা আর দিব্রু-সাইখোয়া ন্যাশনাল পার্ক। অন্যদিকে, মিজোরামে ভূমিধসে প্রাণ গেছে তিনজনের; রাজ্যজুড়ে তীব্র বৃষ্টি আর বিভিন্ন এলাকায় বন্যার কারণে বুধবার সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে মনিপুরে।

বন্যা নিয়ন্ত্রণে বিপুল অর্থ ব্যয়ের পরেও স্বস্তি মিলছে না কেন?

বন্যা নিয়ন্ত্রণে বিপুল অর্থ ব্যয়ের পরেও স্বস্তি মিলছে না কেন?

একটি বন্যা, হাজারো মানুষের করুন গল্পের নতুন তথ্য। এমনকি ওলট-পালট করে দেয় রাষ্ট্রের অর্থনীতির হিসেব নিকেষকেও। পাল্টে দেয় জলবিদ্যার কৃষি, পুরকৌশল ও জনস্বাস্থ্যের সকল উপাত্তকে। সময় যত যাচ্ছে বন্যার প্রকোপ ততই বাড়ছে বাংলাদেশে। সমানুপাতিক হারে বাড়ছে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ। সরকার হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে বন্যা নিয়ন্ত্রণে। তারপরও মিলছে না স্বস্তি। কেন এমন পরিণতি? এর সমাধানই বা কি?

সুনামগঞ্জেও বাড়ছে নদ-নদীর পানি, আতঙ্কে বাসিন্দারা

সুনামগঞ্জেও বাড়ছে নদ-নদীর পানি, আতঙ্কে বাসিন্দারা

সুনামগঞ্জেও টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে দ্রুত বাড়ছে নদ-নদীর পানি। ঢলের পানিতে যে কোন সময় সীমান্ত এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ৫ লাখের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। আতঙ্কে দিন কাটছে জেলার বাসিন্দাদের।

আকস্মিক বন্যায় বিপর্যস্ত সিলেটের ৫ উপজেলা

আকস্মিক বন্যায় বিপর্যস্ত সিলেটের ৫ উপজেলা

আকস্মিক বন্যায় বিপর্যস্ত সিলেটের ৫ উপজেলার অন্তত চার লাখ মানুষ। এই বন্যায় অনেকেই যেমন হারিয়েছেন ঘরবাড়ি তেমনি বানের পানিতে ভেসে গেছে গৃহপালিত পশুসহ খামারের মাছও। কৃষি জমির ফসল তলিয়ে যাওয়ার ক্ষতির পরিমাণ বেড়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতির বিষয় ছাড়া শুধু মৎস্য ও কৃষি সম্পদের ক্ষতি ৫০০ কোটি টাকার নিচে নয়। আর জেলা প্রশাসন জানিয়েছে আপাতত দুর্গত এলাকার মানুষকে নিরাপদ রাখাই তাদের লক্ষ্য।

সুনামগঞ্জে ৫ বছরে বাঁধ ভেঙে ক্ষতি ৬শ' কোটি টাকা

প্রতি বছরই হাওরপাড়ের কৃষকদের সোনালি ফসল রক্ষায় কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ফসলরক্ষা বাঁধ। তবে কোন বছরই নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ হয় না। এতে গত ৫ বছরে সুনামগঞ্জে বাঁধ ভেঙে নষ্ট হয়েছে ৬শ' কোটি টাকার ফসল।