উষা ক্রীড়াচক্রের খেলোয়াড় মাহবুব হোসেন বলেন, ‘২৫ শতাংশের মতো আমাদের পেমেন্ট করে দিয়েছে। বাকি পেমেন্টের একটা সম্ভাব্য তারিখ দিয়েছে।’
মোহামেডান, উষাদের মতো জায়ান্ট ক্লাবের নাম আছে এবারের আসরে। পয়েন্ট টেবিলে এগিয়ে থাকা ক্লাবগুলোর পাওনা টাকা পরিশোধে এমন খামখেয়ালী আচরণে পেশাদারিত্বের জায়গায় ঘাটতি দেখছেন অনেকে।
সাধারণ বীমা কর্পোরেশনের কোচ মশিউর রহমান বিপ্লব বলেন, ‘পেমেন্ট অনেকে ঠিক মতো করে না। যেহেতু দুই বছর পর পর খেলা হয় সেহেতু পেমেন্ট অবশ্যই দেওয়া উচিত।’
লিগে খেলা ক্লাবের দেশি খেলোয়াড়দের সঙ্গে বিদেশিদের মধ্যে সুযোগ-সুবিধায় পার্থক্য করায় অসন্তোষ খেলোয়াড়রা।
অ্যাজাক্স স্পোর্টিং ক্লাবের খেলোয়াড় আসাদুজ্জামান চাদ বলেন, ‘বিদেশি খেলোয়াড়দের সঙ্গে থাকতে পারলে আমাদের ভালো হতো। তাহলে ওদের কালচার বুঝতে পারতাম, ওদের খেলার চিন্তাধারা আমাদের উপকারে আসতো।’
তবে নামকরা ক্লাবগুলোর বিপরীতে উল্টো চিত্র সাধারণ বীমা কর্পোরেশনের মতো ক্লাবগুলোর। চুক্তি অনুযায়ী পাওনা অর্থের সঙ্গে ম্যাচ জয়ের আর্থিক পুরস্কারও বুঝিয়ে দেয়ায় খুশি খেলোয়াড়রা।
খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক দিতে ক্লাবগুলোর এমন মানসিকতায় দেশের হকি বহুমাত্রায় পিছিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ফেডারেশনকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান খেলোয়াড় থেকে কোচরা।