আইসিসির বোলিং অ্যাকশন বিধির ১১ দশমিক ৩ ধারা অনুযায়ী, কোনো জাতীয় ক্রিকেট ফেডারেশন কোনো ক্রিকেটারের বোলিং অ্যাকশনে ত্রুটির কারণে ঘরোয়া ক্রিকেটে নিষিদ্ধ করলে এবং আইসিসি ওই নিষেধাজ্ঞার আনুষ্ঠানিক নোটিশ পেলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আইসিসির স্বীকৃতি পায়।
তবে আন্তর্জাতিক ও যেকোনো পর্যায়ের ঘরোয়া ক্রিকেটে ব্যাটার হিসেবে খেলতে তার বাধা নেই। বোর্ড আরও জানিয়েছে, সাকিব দ্রুতই তার বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষা দেবেন। ওই পরীক্ষায় তার অ্যাকশন নিয়ে কোনো সমস্যা ধরা না পড়লে পুনরায় সকল পর্যায়ের ক্রিকেটে বোলিং করতে পারবেন তিনি।
বিসিবি বিষয়টি নিয়ে ইসিবি ও আইসিসির সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে বলেও জানানো হয়েছে।
গত সেপ্টেম্বরে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে সারের হয়ে একটি ম্যাচ খেলেন সাকিব। তখনই তার অ্যাকশন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন আম্পায়াররা। এরপর ২ ডিসেম্বর ইংল্যান্ডে অ্যাকশনের পরীক্ষা দেন সাকিব। ১০ ডিসেম্বর ইসিবি জানায়, তার বোলিংয়ে ক্রুটি পাওয়া গেছে।