জামায়াত আমির বলেন, ‘জনগণের সম্মিলিত প্রতিরোধের মুখে সব ষড়যন্ত্র চলে যাবে। প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান যেন তারা তাদের দায়িত্ব যথাযথ পালন করে।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ তিন দফার মসনদে এসে তিনবারই রক্ত আর মরদেহ উপহার দিয়ে গেছে। আওয়ামী শাসনামলে খুন, ধর্ষণ আর আয়নাঘরের রাজত্ব কায়েম করেছিল, ৫ আগস্টের মাধ্যমে তাদের পরাজয় ঘটলো।’
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদরা পালিয়ে গিয়েও দেশের মানুষকে শান্তি দিচ্ছে না। সবশেষ ওসমান হাদিকে গুলি করে তাকে শেষ করার পাঁয়তারা করেছে।’
ওসমান হাদির সুস্থতা কামনায় দোয়ার আহ্বানও জানান জামায়াত আমির।
আরও পড়ুন:
আজকের যুব ম্যারাথনের মাধ্যমে অতীতের বস্তাপঁচা রাজনীতি বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ রাজনীতি হবে দুর্নীতি থেকে শুরু করে সব অনিয়মের বিরুদ্ধে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা শান্তির এক টুকরো বাংলাদেশ চাই, যার অংশ হবে যুব সমাজ। আমরা আমাদের বিজয় চাচ্ছি না, আমরা চাচ্ছি ১৮ কোটি মানুষের বিজয়। এতে কোনো ষড়যন্ত্র করে লাভ হবে না। কাউকে ছাড় দেয়া হবে না, কোনো কালো হাত সামনে আসলে তাকে প্রতিহত করা হবে।’
এছাড়া আগামীর নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশের মোড়ক উন্মোচন হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
নির্বাচন কমিশনকে উদ্দেশ করে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমরা কোনো আনুকুল্য চাই না। যদি কোনো দলের প্রতি তা করা হয় তাহলে ছাড় দেয়া হবে না।’




