তিনি বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন নিয়ে নানা ধরনের শঙ্কা সৃষ্টির চেষ্টা আছে। আমরা মনে করি এসব শঙ্কা দূর করে যথাসময়ে নির্বাচন হবে। নির্বাচনের জন্য একটি পরিবেশ তৈরি করা দরকার। এ পরিবেশ কোনোভাবেই বাধা সৃষ্টি করা যাবে না। নির্বাচনের পরিবেশ এক বড় চ্যালেঞ্জ।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বিষয়টি নির্বাচন কমিশনসহ সরকার দেখবেন। সেখানে রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা আছে। আমরা বার বার বলেছি, নির্বাচন কমিশন, সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সমন্বয়ে পরিবেশের কমিটি করা দরকার।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী বলেন, ‘নির্বাচনের সঙ্গে সংস্কার অঙ্গাঅঙ্গীভাবে জড়িয়ে গেছে। সংস্কার করতে গেলে ভোট ও সংবিধান সংস্কার পরিষদের নির্বাচন লাগবে। এ নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া দরকার। এর কোনো বিকল্প নেই বাংলাদেশে। এ নির্বাচন যাতে কোন ভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেই জন্য সকলের ঐক্যবদ্ধের মাধ্যমে আমাদের এগোতে হবে।’
এর আগে শহরের পৌরউদ্যান থেকে মাথাল মার্কার মিছিল বের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শহিদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদর আসনের প্রার্থী গণসংহতি আন্দোলনের সংগঠক ফাতেমা রহমান বীথি, সংগঠক তুষার আহমেদ, সদর উপজেলার সদস্য সচিব ফারজানা জেসমিন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।





