প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘যাদেরকে পুনর্বাসন করার কথা তারাই বাড়ি-ঘরগুলোতে উঠতে পারছে কি না, অন্য কেউ এসে নিয়ম না মেনে অসাধু উপায়ে উঠে পড়ছে কি না এগুলো অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে। ভবন তো টাকা দিলেই নির্মাণ হচ্ছে কিন্তু যে লক্ষ্যে ভবন নির্মাণ করতে চাচ্ছি সেটা পূরণ না হলে তো এসবের কোনো অর্থ নেই।’
প্রকল্পের একটি জমি ২০১৭ সাল থেকে বেক্সিমকো গ্রুপ দখলে রেখেছে বলেও সংশ্লিষ্টরা প্রধান উপদেষ্টাকে জানান। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই এটি নিয়ে আদালতের রায় হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এতদিন ধরে অসীম দুর্নীতি চলেছে। যাদের সুবিধা পাওয়ার কথা তাদের না দিয়ে নিজেদের পছন্দের লোকজনকে দিয়ে দিয়েছে, টাকা-পয়সারও লেনদেন হয়েছে। কিন্তু যাদের ন্যায্য পাওনা ছিল তারা পায়নি।’
তিনি বলেন, 'কিন্তু এ ভুল আর করা যাবে না। প্রক্রিয়া স্বচ্ছ হতে হবে যেন কোনো ধরনের দুর্নীতি হতে না পারে। তত্ত্বাবধান ঠিকমতো হতে হবে, কার কী দায়িত্ব পরিষ্কার হতে হবে।'