এসময় প্রধান উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এজেন্ডা সম্পর্কে অবহিত করেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ঐকমত্য তৈরি হওয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই মাসের একটি সনদে স্বাক্ষর করবে। যা জুলাই এবং আগস্ট মাসে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহের গণতান্ত্রিক চেতনাকে সমুন্নত রাখবে।
এসময় দুই নেতা জুলাই মাসের বিদ্রোহের কারণ, প্রতিবেশীদের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক, রোহিঙ্গা সংকট এবং মায়ানমারের নিরাপত্তা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন।
সম্মেলনের মাঝে থাই প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম, পূর্ব তিমুরের রাষ্ট্রপতি রামোস-হোর্তা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
এছাড়া ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রপতি আলেকজান্ডার স্টাব ও জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্রান্ডি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন।