চিঠিতে বলা হয়, বিসিএস মৌখিক পরীক্ষার নম্বর ২০০ থেকে কমিয়ে ১০০ করা হয়েছে। আর আবেদন ফি ৭০০ টাকার পরিবর্তে ৩৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
চিঠিতে আরো বলা হয়, বিধিমালার বিধি-১ এর উপবিধি-(৪) এর (ক) দফায় বর্ণিত সকল প্রার্থীর জন্য অফেরতযোগ্য ৭০০/- (সাতশ) টাকার পরিবর্তে ৩৫০/- (তিনশ পঞ্চাশ) টাকা; বিধিমালার একই বিধি ৯ এর উপবিধি (8) এর দফা (খ) এর দফায় বর্ণিত কোনো প্রার্থীকে অফেরতযোগ্য ১০০/- (একশত) টাকার পরিবর্তে *৫০/- (পঞ্চাশ)” টাকা পুনঃনির্ধারণ করা হলো।
এছাড়াও লিখিত পরীক্ষার ওপর অধিক গুরুত্ব প্রদানের লক্ষ্যে বিধি-১৮ এর উপবিধি (১) এবং (২) এর বর্ণিত মৌখিক পরীক্ষার নম্বর -২০০ এর পরিবর্তে ১০০ নম্বর এবং সর্বমোট নম্বর ১১০০ এর পরিবর্তে ১০০০ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়ও চিঠিতে বলা হয়েছে।
এ সিদ্ধান্ত দু'টি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট বিধিমালা সংশোধনের প্রয়োনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিশনের সিদ্ধান্তক্রমে অনুরোধও করা হয়েছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকেলে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি। সেখানে আবেদন ফি আগের মতো ৭০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
আর ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীভুক্ত প্রার্থী, প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীদের জন্য আবেদন ফি ধরা হয় ১০০ টাকা। তবে এর কয়েক ঘণ্টা পর আবেদন ফি কমানোর ঘোষণা দেয় পিএসসি।
৪৭তম বিসিএসের মাধ্যমে ৩ হাজার ৪৮৭টি ক্যাডার ও নন-ক্যাডারের ২০১টি পদে নিয়োগ দেয়া হবে। আগামী ১০ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে চলবে ৩১ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে।