এ সময় তিনি আরো বলেন, ‘মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা। এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।’
এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, ‘বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যেকোনো আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যেকোনো প্রয়োজনে ২৪ ঘণ্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।’
মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে অংশ নেয় দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার। পরে মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।
এ সময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।