এর আগে সকালে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ঢাকা থেকে আবদুল্লাহর লাশ তাঁর গ্রামের বাড়ি যশোর বেনাপোলে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে শুক্রবার সকাল ১০ টায় আরও একটি জানাজা শেষে লাশ দাফন করা হবে।
মূলত গত ৫ আগস্ট সন্ধ্যার দিকে পুরান ঢাকার বংশাল থানার সামনে গুলিবিদ্ধ হন আবদুল্লাহ। পরে তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে মিটফোর্ড হাসপাতাল নেওয়া হয়। সেখান থেকে নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করা হয় আবদুল্লাহর। পরে তাকে ছাড়পত্র দিলে তিনি বাড়িতে চলে যান।
যশোর যাওয়ার পর তিনি আবার অসুস্থ হলে তাঁকে আবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। চিকিৎসকেরা তাঁর মাথার ভেতরে সংক্রমণ শনাক্ত করেন। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় গত ২২ আগস্ট তাকে ঢাকার সিএমএইচে স্থানান্তর করা হয়।
আবদুল্লাহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। আবদুল্লাহর জানাজায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছাড়াও বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। জানাজা শেষে আবদুল্লাহ হত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেন তাঁর মা।