এসময় প্রবাসী শ্রমিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, প্রবাসী শ্রমিকরা দেশ গড়ার কারিগর, জুলাই আগস্টের গণঅভ্যুথানে তারা বড় ভূমিকা পালন করেছিলো। আমরা বিশ্বাস করি এই লাউঞ্জ প্রবাসী শ্রমিকদের ভ্রমণকে আরও সহজ করবে।
দেশে এটাই প্রথম প্রবাসী লাউঞ্জ। প্রধান উপদেষ্টা জানান, বিশেষ এই লাউঞ্জে বিশ্রামের পাশাপাশি সুলভমূল্যে খাবার পাওয়া যাবে। এখানে সুলভমূল্যে খাবারের জন্য ভর্তুকি দেবে সরকার।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইন ও প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় আইওএম'র বাংলাদেশের ডেপুটি চিফ ফাতিমা নুসরাত গাজ্জালী বলেন, বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকদের সহযোগিতা করতেই জাতিসংঘ এই লাউঞ্জে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে।
এটি প্রধান উপদেষ্টার একটি উদ্যোগ উল্লেখ করে তিনি বলেন, তার এই উদ্যোগকে সমর্থন করতে পেরে খুশি। জানান, আইওএম ছাড়াও বিমানবন্দরে অভিবাসীদের সহায়তার জন্য প্রায় ১০০ স্বেচ্ছাসেবক কাজ করছে।