ডক্টর আবদুর রশিদ বলেন, সৎ, দক্ষ এবং নির্ভীক এমন লোক নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য সুপারিশ করবে সার্চ কমিটি, যা আইনেই রয়েছে।
আরও জানান, প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী কমিটি গঠনের ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ জমা দিবে সার্চ কমিটি। সেই প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপতি ঠিক করবেন কবে নির্বাচন কমিশন গঠন হবে।
আজ হাইকোর্ট সার্চ কমিটির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রস্তাবিত নাম ও কমিশন রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হবে কিনা, তা সার্চ কমিটি বলতে পারবে বলে জানান তিনি।
গত ৩১ অক্টোবর প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে নাম করতে অনুসন্ধান কমিটি বা সার্চ কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
অনুসন্ধান কমিটির সভাপতি করা হয়েছে আপিল বিভাগের বিচারক জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে।
এছাড়া সদস্য হিসেবে রয়েছেন হাইকোর্টের বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান, মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোবাশ্বের মোনেম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সি আর আবরার এবং পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ড. জিন্নাতুন নেছা তাহমিদা বেগম।
অনুসন্ধান কমিটিকে সব ধরনের সহায়তা দেবে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ। অনুসন্ধান কমিটি ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের কাজ শেষ করবে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইন ২০২২ এর ধারা ৩ মোতাবেক যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিকে সুপারিশ করবে অনুসন্ধান কমিটি।