উপদেষ্টা রিজওয়ানা বলেন, ‘রাষ্ট্রপতির অপসারণের দাবিটি জোরালো হচ্ছে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যমতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের সিদ্ধান্তের বিষয়টি রাজনৈতিক। সবকিছুই সংবিধান মেনে করা সম্ভব হবে কি না বিশেষ এই পরিস্থিতিতে সেটি বলা যাচ্ছে না।’
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ইস্যুতে সরকার অস্বস্তিতে নেই।’
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘ছাত্রলীগ যে সন্ত্রাসী সংগঠন বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডের বিচারে আদালতের রায়েও প্রমাণিত হয়েছে। একটা সন্ত্রাসী সংগঠনের সন্ত্রাস বসে বসে দেখতে পারে না সরকার।’
এসময় তিনি আরও বলেন, ‘গণহত্যায় জড়িত অনেককে ভারত আশ্রয় দিয়েছে, যাদেরকে অন্য দেশগুলো আশ্রয় দেয় নি, ভারতের বিষয়টি ভেবে দেখা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের লাগাম টানতেই ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত। ৫ আগস্টের পরও সংগঠনটি বিভিন্ন জায়গা থেকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত আছে।’
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম বলেন, ‘ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের বিষয়টি যতটা না রাজনৈতিক ততটা আইনী বিষয়। আইনগত ভাবে সন্ত্রাসের প্রমাণ পাওয়ার পরই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হলে বৃহত্তর রাজনৈতিক সংলাপ জরুরি।’
তিনি বলেন, ‘কোন পক্ষ থেকে কোন সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলা হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’