শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ‘২০২৪ কখনোই মুছে যাবে না ইতিহাস থেকে। বিপ্লব, আন্দোলন যে নামেই ডাকেন না কেনো, শিক্ষার্থীরা যুদ্ধ করেছে। যারা এই জয় নিয়ে এসেছে তাদের নিরাপদ জীবন দেয়ার দায়িত্ব আমাদের। তাদের জন্য কিছু না করলে সেটা বেঈমানি হবে তাদের সাথে।’
সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা বলেন, ‘বাচ্চারা সযত্নে আছে, ডাক্তাররা যেভাবে সেবা দিচ্ছে তা প্রশংসনীয়। চিকিৎসকরা না থাকলে এই নিহতের সংখ্যা আরো বেশি হতে পারতো। চিকিৎসারা এই সেবার ধারা দেশের সবার জন্য বজায় রাখবে।’
তিনি বলেন, ‘আহতদের পুনর্বাসন করার কাজ আজ থেকে শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের সকল হাসপাতালের রেজিস্টার পেশেন্টদের তালিকা অনুযায়ী সবার পুনর্বাসন করবে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।’
এই অধীনে যে-সকল প্রোগ্রাম আছে তার সবকিছু এই সকল শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সাজানো হবে বলেও জানান তিনি। যাতে কোন শিক্ষার্থীকে বেকার জীবন পারি দিতে না হয়।
অন্যদিকে সরকারি হাসপাতালগুলোর ওপর সবাইকে ভরসা রাখারও আহ্বান জানান তিনি। উপদেষ্টা জানান, চিকিৎসা ব্যবস্থায় কিছুটা ঘাটতি আছে, তবে সব হাসপাতালের সেবার মান একই রকম করার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের রয়েছে। এদিকে কোন হাসপাতালে সিট না সংকট থাকলে সবার জন্য সিট ব্যবস্থা নিশ্চিত করারও তাগিদ দেন তিনি।