ডুমুর রিসোর্টের মালিক আবুল হাসেম চৌধুরী বলেন, ‘এই রিসোর্ট তাদের ৫ জনের অংশীদার। রিসোর্টের পার্শ্ববর্তী দোকানদারের মাধ্যমে জানতে পারেন তাদের রিসোর্ট আগুন লেগেছে। মালিক দাবী করেন চক্রান্ত করে কেউ আগুন লাগিয়ে দিয়েছে।' রিসোর্টের প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার পরিমাণ ক্ষতি হওয়ার দাবী করেছেন তিনি।
বান্দরবান ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক পূর্ণচন্দ্র মুৎসুদ্দি বলেন, ‘রাত ১০ টার দিকে শহরের মিলনছড়ি এলাকায় ডুমুর রিসোর্টের একটি কটেজে আগুন লাগার খবর পাওয়ার সাথে সাথে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।’
তবে আগুনের সূত্রপাত কিভাবে হয়েছে সেবিষয়ে এখনও কিছু বলা যাচ্ছে না। এটি ইকো কটেজ বাঁশ কাঠ দিয়ে তৈরি। একারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বলে জানান তিনি।
মিলনছড়ি পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (আইসি) রবিন্দু চাকমা বলেন, ‘নির্মাণাধীন ডুমুর রিসোর্টে আগুন লাগার খবর পেয়ে ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।'