দেশে এখন
0

গরমে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রেস্তোরাঁয় ভিড়

তীব্র গরমের কারণে মে দিবসের ছুটি থাকলেও দিনের বেলায় কেউ তেমন বের হননি বাইরে। তাই গরম থেকে বাঁচতে সন্ধ্যার পর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রেস্তোরাঁগুলোতে ভিড় করেন কেউ কেউ। যার কারণে দিনের তুলনায় রাতে বেড়েছে বিক্রি।

গরমের উত্তাপ যেন কাটছেই না। তাই কিছুটা স্বস্তির আশায় রেস্তোরাঁয় ভিড় করছে নগরবাসী। ছুটির দিনে পার্কে ও খোলা জায়গায় ঘুরতে বের হতেন নগরবাসী। তবে তাপপ্রবাহে জনজীবনে এনেছে পরিবর্তন। অবসর সময় বাইরের গরমে না কাটিয়ে অনেকেই ছুটে যাচ্ছেন রেস্তোরাঁয়।

রেস্তোরাঁর শীতল যন্ত্রের নিচে অনেকেই পরিবারের সাথে সময় কাটাচ্ছে। এতে সবুজ গাছ কিংবা সন্তানের সাথে খেলার সুযোগ না থাকলেও কিছুটা সস্তি মিলছে গরম থেকে।

রেস্টুরেন্টে আসা একজন বলেন, 'বাইরে প্রচুর গরম। এই কারণে রেস্টুরেন্টে পরিবারকে নিয়ে আসা।' 

সারাদিনের তাপপ্রবাহের শেষে অনেকেই রেস্তোরাঁ গুলোতে মেতে উঠেছে গল্পে ও আড্ডায়। অনেকেই এসেছে বন্ধুদের সাথে। আবার অনেকেই এসেছে প্রিয়জনকে সাথে নিয়ে।

আরেকজন বলেন, 'ঢাকায় গরমে বাহিরে থাকার মতো অবস্থা নেই। গাছের অভাবে যার ফলে বাহিরে বের হতে চাইলেও বের হতে পারি না।'

রেস্তোরাঁ কর্মী ও ব্যবসায়ীরা বলছে আগের তুলনায় বেড়েছে বিক্রি। বিকেলে বাড়ে অতিথি।

রেস্তোরাঁ কর্মী একজন বলেন, 'দুপুরে গেস্ট অনেক বেড়েছে। গরমে স্বস্তির জন্য বাহিরে না ঘুরে সবাই রেস্টুরেন্টেই ভিড় করছে।'

গরমে অতিষ্ঠ নগরবাসী স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যাওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষায় আছে। সাথে শহর জুড়ে নামবে স্বস্তির এক পশলা বৃষ্টি এই আশায় বুক বেধেছে অনেকে।

ইএ