এসময় সাংবাদিকদের তিনি বলেন, 'মেট্রোরেল আমাদের জীবন ও জীবিকার সাথে যুক্ত। সময় কত মূল্যবান ঢাকার মানুষ সেটি বুঝছে। এ রুটে যারা যাতায়াত করে এখন তাদের দুই তিন ঘণ্টা সময় বেঁচে যায়। প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা শত চ্যালেঞ্জের মধ্যেও মেট্রোরেল করতে পেরেছেন। মেট্রোরেল যাতে নির্মাণ না হয় সেজন্য ভয়ংকর হলি আর্টিজানের ঘটনা ঘটিয়েছিল। জাপানের সাথে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে যে সম্পর্ক সেটি নষ্ট করার ষড়যন্ত্র ছিল। ঢাকাবাসী যেন মেট্রোরেলের মত এরকম একটি পরিবহন না পায় সেজন্য ষড়যন্ত্র ছিল। একজন নাগরিক হিসেবে আমি প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।'
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, 'আগে সচিবালয় থেকে আগারগাঁওয়ে যাওয়ার কথা চিন্তা করলেই মন খারাপ হয়ে যেত। এখন সেটা আনন্দের বিষয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোনার বাংলা গড়ে তোলার যে চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন, দিন বদলের চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন। আজকে বাংলাদেশ বদলে গেছে, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।'
প্রতিমন্ত্রী সেখান থেকে আগারগাঁওস্থ বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের অফিস পরিদর্শনে যান এবং সেখানে কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময় করেন।
প্রতিমন্ত্রী স্থলবন্দরের মাধ্যমে প্রতিবেশিদের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটানোর আহ্বান জানান। তিনি বলেন, 'প্রকল্প বাস্তবায়নে শৃঙ্খলা থাকতে হবে, শৃঙ্খলা রাখতে হবে। আমার খুব ভালো লাগছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ২০০১ সালে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের এফডিআর এ জমা আছে ৮০০ কোটি টাকা। সেটি মিলিয়ন বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে।'