আজ (শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর) আর্ট এক্সিবিশন ও প্রশিক্ষণ কর্মশালার মাধ্যমে শেষ হবে।
নুরুন্নাহার নূপুরের আয়োজনে, পজিটিভ থিংকিংয়েন সহযোগিতায় এবং অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস বাংলাদেশ অফিসের পৃষ্ঠপোষকতায় এ অনুষ্ঠান চলছে।
দু’দিনের এই আয়োজনে ইন্টারঅ্যাকটিভ বুথ, থিম্যাটিক ডিসপ্লে, এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সৃষ্টিকর্মের প্রদর্শনী চলছে। যেটি তাদের সৃজনশীলতা, সক্ষমতা ও অভিব্যক্তিকে তুলে ধরছে বলে জানিয়েছেন উপস্থিত অতিথিরা।
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকায় অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনের সেকেন্ড সেক্রেটারি ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন জেকব ডি লিওন।
আরও পড়ুন:
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগাযোগ ব্যাধি বিভাগের অধ্যাপক ড. হাকিম আরিফ, শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন সহযোগী অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ সিদ্দিকী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রঞ্জনা সাঈদ এডিবির জেন্ডার ইক্যুইটি ও সোশ্যাল ইনক্লুশন স্পেশালিস্ট কনসালট্যান্ট হাসনে আরা ডালিয়া প্রমুখ।
এসময় অতিথিরা বলেন, অতিথিরা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের প্রতি সমাজের সমষ্টিগত দায়িত্ব সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা উপস্থাপন করবেন।
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের পরিবেশনা ও সৃজনশীল শিল্পকর্ম প্রদর্শনের মাধ্যমে তাদের প্রতিভা উদ্যাপন এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক শিল্পচর্চা সম্পর্কে সমাজের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলাই আয়োজকদের উদ্দেশ্য।
অনুষ্ঠানের আয়োজক অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশিপ অ্যালামনাই নুরুন্নাহার নূপুর বলেন, ‘শিশু, অভিভাবক, শিক্ষক এবং বৃহত্তর সমাজের মধ্যে অর্থবহ যোগাযোগ তৈরির উদ্দেশ্যে এই আয়োজন।’
সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তি, সচেতনতা প্রশিক্ষণ এবং ইন্টারঅ্যাকটিভ অংশগ্রহণের মাধ্যমে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক, সহানুভূতিশীল ও সচেতন সমাজ গড়তে হবে বলে মন্তব্য করেন বক্তরা।
এসময় কয়েকজন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুরা তাদের অধিকারের কথা তুলে ধরেন।
আয়োজকরা জানান, প্রশিক্ষণের লক্ষ্য হলো ভবিষ্যৎ পেশাজীবীদের মধ্যে প্রতিবন্ধী অধিকার এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষার পরিবেশ তৈরির গুরুত্ব বিষয়ে জ্ঞান ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং যার মাধ্যমে সমাজে সমতা ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা যায়।





