বন্দরের নিত্যদিনের দীর্ঘ ওয়েটিং টাইম, স্বচ্ছতার অভাব ও প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা দূর করে বিশ্বমানের অপারেশন নিশ্চিত ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে বন্দর সম্প্রসারণে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার। এরই প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম বন্দরের লালদিয়া চরে টার্মিনাল নির্মাণ ও পরিচালনার জন্য বন্দরের সঙ্গে ডেনমার্কের মালিকানাধীন এপিএম টার্মিনালের ৩৩বছর মেয়াদি কনসেশন চুক্তি করলো বাংলাদেশ। রাজধানীর একটি হোটেলে সকালে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
লালদিয়া চরে সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে একটি নতুন টার্মিনাল নকশা ও নির্মাণ করবে ডেনমার্কের এপিএম টার্মিনাল। ভবিষ্যতেও বাংলাদেশের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও অর্থনীতিকে এগিয়ে নেয়ার মতো প্রজেক্টে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছে পোষণ করেন ডেনমার্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সচিব।
আগামী চার বছরে ৪টি নৌ বন্দর, একটি বিমানবন্দরে যাত্রা শুরু করবে। যা বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব হিসেবে তৈরি করতে সাহায্য করবে বলে মনে করেন বিডার চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী।.
এসময় দেশ ও জাতির জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে বড় অবদান এই কন্টেইনার টার্মিনাল উল্লেখ করে নৌ উপদেষ্টা বলেন, লালদিয়া কন্টেইনার টার্মিনালে ৫৫ কোটি ডলারের বিনিয়োগ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যই।
দ্রুততার সঙ্গে চুক্তি সই নিয়ে নানান সমালোচনার জবাবে নৌ উপদেষ্টা জানান, কোন শঙ্কা নয় বরং অর্থনৈতিক উন্নয়নেই দ্রুতগতির সঙ্গে নেয়া হয়েছে এ পদক্ষেপ।





