ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন বলেন, ‘সরকার জুলাই বিপ্লবের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে একটি বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়ানুগ ও ইনসাফভিত্তিক সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গড়ে তোলার লক্ষে কাজ করে যাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ নতুন অভিযাত্রায় সরকার গণমানুষের আকাঙ্ক্ষাকে মাথায় রেখেই পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। কোনো ইস্যুকে ঘিরে সমাজে বিশৃঙ্খলা কিংবা জনরোষের সৃষ্টি হয় এমন কোনো সিদ্ধান্ত সরকার নেবে না।’
আরও পড়ুন:
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টাকে উদ্ধৃত করে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ‘সরকারের নীতি ও পলিসিকে বিবেচনায় রেখেই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সব ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে। এ মন্ত্রণালয়ের যেকোনো পদক্ষেপ নেয়ার ক্ষেত্রে জনস্বার্থ ও গণআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এরইমধ্যে প্রাথমিক স্তরে ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার ক্লাসের সংখ্যা পূর্বের চেয়ে বৃদ্ধি করা হয়েছে।’
এছাড়া, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিতদের পাশাপাশি মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত স্নাতক ডিগ্রিধারীদেরও সমান সুযোগ রয়েছে।
এর আগে দুই উপদেষ্টা প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন, ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার প্রসার, শিক্ষক নিয়োগ প্রভৃতি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে ধর্ম উপদেষ্টার একান্ত সচিব ছাদেক আহমদ উপস্থিত ছিলেন।





