শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ঢাকার চারটি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কেন্দ্রগুলো হলো বিএএফ শাহীন কলেজ, সিভিল এভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কুর্মিটোলা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং নওয়াব হাবিবুল্লাহ মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
পরীক্ষা চলাকালীন, বিএএফ শাহীন কলেজে ১০ জন, সিভিল এভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ১ জন এবং কুর্মিটোলা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজে ২ জনকে বহিষ্কার করা হয়।
প্রবেশ পত্রে অন্যের ছবি ব্যবহার করে মো. সিদ্দীক আলী (রোল: ১১০১৪১২৪)-এর পরিবর্তে মুরাদ হোসেন হাবীব, মো. রায়হান হোসাইন (রোল: ১১০০৬৬১৩)-এর পরিবর্তে রুবেল রানা এবং সুমন আলী (রোল: ১১০০৪৭১২)-এর প্রবেশপত্র নকল করে পরীক্ষা দিতে আসা রানা মিয়াকে বহিষ্কার করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। মূল পরীক্ষার্থী সুমন আলীর পরীক্ষাও বাতিল করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধেও মামলা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন:
এদিকে পরীক্ষা চলাকালীন মোবাইল ফোন ব্যবহার করায় মো. সোহাগ হোসাইন ও শাকিল খানকে বহিষ্কার করা হয়। এছাড়া, নিষিদ্ধ ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারের জন্য মো. সাইফুল ইসলামকে বহিষ্কার করে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স জানিয়েছে, নিয়োগ পরীক্ষায় যেকোনো ধরনের অসদুপায় রোধে তাদের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি রয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তারা সতর্ক করেছে। পূর্বেও এমন ঘটনায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
বিমান কর্তৃপক্ষের এ কঠোর পদক্ষেপ নিয়োগ পরীক্ষার স্বচ্ছতা ও সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে বলে আশা করা হচ্ছে।





