এদিকে শীতকালীন যেসব সবজি এখন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে সেসবের দাম চড়া। নগরীর কাজিরদেউড়ি বাজারে ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায়, সিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকায়, কেজি প্রতি ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বেগুন, বরবটি, করলা, ঢেঁড়স ও কাঁকরোল।
বাজারে দেখা গেছে, ঝিঙে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়, চিচিঙ্গা ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকায়, কাঁকরোল ৭০ থেকে ৮০ টাকায় ও ঢেঁড়স ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। বরবটি কেজি প্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়, মূলা পাওয়া যাচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়।
সবচেয়ে কমে পাওয়া যাচ্ছে পেঁপে ও লাউ। পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকায়, লাউ ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। বিক্রেতারা জানান, কয়েক সপ্তাহ আগের বৃষ্টিতে সবজি ক্ষেত নষ্ট হওয়ায় কিছু সবজির দাম ও সরবরাহ কমেছে। তবে শীত যতই এগিয়ে আসবে ততই সবজির দাম কমে আসবে বলেও জানান তারা।
এখন মূলত উত্তরবঙ্গের সবজিতে ভরপুর বাজার। ক্রেতাদের অভিযোগ, অধিকাংশ সবজির দাম ৫০ টাকা বাড়তি। দাম ৫০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যে থাকলেও তা তাদের নাগালের বাইরে—বলছেন অধিকাংশ ক্রেতারা।





