দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন একই এলাকার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এমদাদ হোসেন ও যাবজ্জীবন প্রাপ্ত আবুল হাসেম ওরফে মো. আবুনি। আদালত সূত্রে জানা গেছে, একটি অটোরিকশা হারানোর ঘটনায় পূর্ব পরিকল্পিতভাবে সোবাহানকে গত ২০১৯ সনের ৬ জুলাই মোবাইল ফোনে ডেকে নেয় তার চাচাতো ভাই রাসেল।
এরপর বাড়ি না ফিরলে পরদিন খোঁজাখুঁজি করে একই এলাকার চান মিয়ার পতিত জমিতে স্বামীর গামছা পান স্ত্রী শিউলি আক্তার। পরে এলাকাবাসীর সহায়তায় মাটি থেকে লাশ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় স্ত্রী শিউলি আক্তার বাদী হয়ে ওই দিনই নেত্রকোণা মডেল থানায় ডেকে নেয়া রাসেলসহ এমদাদ ও অটোরিকশার মালিক আবুল হোসেনের নামে মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে পুলিশ তদন্ত শেষে চার্জশিট দাখিল করলে ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেন।
এদিকে এই মামলার অপর আসামি রাসেলের বয়স কম থাকায় তাকে শিশু কিশোর দণ্ডবিধিতে নেয়া হয়। এদিকে আজকে মামলার রায় হওয়ার সাথে সাথে মূল পরিকল্পনাকারী আবুল হাসেমের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হওয়ায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি এমদাদ আদালত চত্বরেই হাসেমের উপর হামলা করে।





