কোম্পানিটির তৈরি চিপ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থেকে শুরু করে স্মার্টফোন ও যুদ্ধবিমানে ব্যবহার করা হয়। কয়েকশো কোটি ডলার খরচ করে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় কারখানাও প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। এর মধ্যে তিনটি কারখানাই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যে। যেখানে মোট বিনিয়োগ হচ্ছে ৬ হাজার ৫০০ কোটি ডলার।
বিবৃতিতে কোম্পানি জানায়, তাদের বেশিরভাগ উৎপাদনসক্ষমতা তাইওয়ানেই থাকবে। এমন পরিস্থিতির মধ্যে ট্রাম্পের মন্তব্য কোম্পানির শেয়ার দরে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সব রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক রেখে চলতে চায় বলে জানিয়েছে তাইওয়ানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, তাইওয়ান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গণতন্ত্র, স্বাধীনতা এবং মানবাধিকারের সার্বজনীন মূল্যবোধগুলোর বিষয়ে এক হয়ে কাজ করে। পাশাপাশি শিল্প, অর্থনীতি ও বাণিজ্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে একে অন্যের পরিপূরক। এভাবেই দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পেয়ে আসছে তাইওয়ান। অতীতে ডেমোক্রেট এবং রিপাবলিকান সরকার তাইওয়ানের প্রতি তাদের নিরাপত্তা প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছে। সেই সাথে তাইওয়ান ক্রমাগতভাবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনার মাধ্যমে তার আত্মরক্ষার ক্ষমতাকে শক্তিশালী করেছে।-সিএনবিসি