ইরানের আর্মড ফোর্সেস বলছে, ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ধ্বংসাবশেষ পরীক্ষা করে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্তের সময় নাশকতা হয়েছে, এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে। যোগাযোগ ব্যবস্থায় কোনো ত্রুটি পাওয়া যায়নি।
হেলিকপ্টার চালানোর সময়কার সব তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এটিতে কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি ছিল না যে কারণে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হতে পারে। ফোনালাপ তদন্ত করে দেখা যায়, বিধ্বস্ত হওয়ার ৬৯ সেকেন্ড আগে বহরের বাকি দুই হেলিকপ্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন পাইলট। কিন্তু জরুরি পরিস্থিতি নিয়ে অবগত করেননি।
এর আগে গেলো ১৯ মে আজারবাইজানের পর্বত এলাকায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ইব্রাহীম রাইসির মৃত্যু হয়।