নেতানিয়াহু প্রশাসনের এ স্বীকৃতিকে অবৈধ পদক্ষেপ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে সোমালিয়ার সরকার। এছাড়া এটিকে সোমালিয়ার সার্বভৌমত্বের ওপর ইচ্ছাকৃত আক্রমণ বলে নিন্দেও জানিয়েছে আফ্রিকার দেশটি। বিষয়টি নিয়ে সোমালিয়া, তুরস্ক এবং জিবুতির পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে ফোনে কথাও বলেছেন মিশরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর আবদেলাত্তি।
আরও পড়ুন:
এসময় সোমালিয়ার ঐক্য এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি সবাই পূর্ণ সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন। এমনকি সোমালিল্যান্ডের মতো বিচ্ছিন্ন অঞ্চলগুলোকে স্বীকৃতি দেয়াকে আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য হুমকির শামিল বলেও মন্তব্য করেছে মিশর।
এ স্বীকৃতি প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকান ইউনিয়নও। ১৯৯১ সালে সোমালিয়া গৃহযুদ্ধে লিপ্ত হওয়ার পর থেকে সোমালিল্যান্ড স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল। এখন পর্যন্ত ইসরাইল ছাড়া আর কোনো দেশের কাছ থেকে সোমালিল্যান্ড স্বীকৃতি পায়নি।





