আড়াই লাখ মরিচা বাতিতে সাজানো ৬শ' ক্রিসমাস ট্রিতে ঘেরা ৪শ' বর্গমিটারের আইস রিঙ্ক। শীতের হিমেল হাওয়া আর সুরের মূর্ছনা, সাথে বরফের ওপর স্কেটিং- সবই যেন আনন্দের মাত্রাটাকে আরেকটু বাড়িয়ে নেয়া।
জার্মানির রাজধানী বার্লিনের উপকণ্ঠে চলছে চোখ ধাঁধানো এ আলোক উৎসব। শীত আর বড়দিনের মৌসুমে আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় মানুষ যেমন নানা অনুভূতিপ্রবণ যাত্রার মধ্য দিয়ে যায়, সেই যাত্রাই এবারের উৎসবের থিম।
জার্মানির শিল্পী ক্রিস্টোফার বাউদার বলেন, ‘শীত আর বড়দিনের সময় মানুষ আবেগের বিভিন্ন স্তরের মধ্য দিয়ে যায়। নির্মল আনন্দ আর একে অপরকে ভালোবাসা থেকে শুরু করে ধ্যান, আর তারপর একটু গভীর মেজাজ। শীতে এই যে অনুভূতির পরিবর্তন, তাতে কিছুটা প্রভাব ফেলে এ ধরনের আয়োজন।’
শীত আর বড়দিনের সময় মানুষ আবেগের বিভিন্ন স্তরের মধ্য দিয়ে যায়। নির্মল আনন্দ আর একে অপরকে ভালোবাসা থেকে শুরু করে ধ্যান, তারপর একটু গভীর মেজাজ। শীতে এই যে অনুভূতির পরিবর্তন, তাতে কিছুটা প্রভাব ফেলে এ ধরনের আয়োজন।
বড়দিনের আগেই ক্রিসমাসের মতো উৎসবের আমেজ। ‘ফরেস্ট উইন্টার লাইট’ নামে আলোর এ উৎসব দর্শনার্থীদের মনে করিয়ে দিচ্ছে তুষারে প্রথম পা রাখার উত্তেজনাসহ শৈশবের স্মৃতি জড়ানো শীতের নানা স্মৃতি।
ক্রিস্টোফার বাউদার বলেন, ‘হিমশীতল বাতাসে পুরু তুষারের স্তুপে প্রথম পা ফেলা, তুষারপাতের আওয়াজ, বড়দিনকে ঘিরে শিশুদের তুমুল আগ্রহ- এ সবকিছুকে আমরা তুলে ধরেছি আলোর বিমূর্ত ভাস্কর্য আর প্রদর্শনীর মাধ্যমে।’
৭ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া ‘ফরেস্ট উইন্টার লাইট’ উৎসব চলবে তিন মাসের বেশি সময়। শীত জুড়ে এমনই থাকবে উৎসবের আবহ। পর্দা নামবে নতুন বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি।





