দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচির সরকার এই সংকট মোকাবিলায় একটি বিশেষ নীতিমালা প্রণয়নের জন্য হিমশিম খাচ্ছে। যার ফলে এপ্রিল থেকে ১২ জন নিহত ও ১০০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন।
জাপানে কঠোর বন্দুক আইন রয়েছে। দেশটির সৈন্যরা আগ্নেয়াস্ত্র বহন করতে পারে না বা প্রাণী শিকার করতে পারে না।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আতঙ্কিত সম্প্রদায়কে নিরাপত্তা দেয়ার জন্য তারা ভাল্লুক স্প্রে, লাঠি, ঢাল, চশমা, বুলেট-প্রুফ জ্যাকেট ও নেট লঞ্চার ব্যবহার করবে।
আরও পড়ুন:
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ বছর জাপানের ক্রমবর্ধমান অ্যাকর্ন ফলন কম হওয়ার কারণে, বিশেষ করে আকিতা ও ইওয়াতের উত্তরাঞ্চলে খাবারের সন্ধানে শহরে আসা ভাল্লুকের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।
জাপানের সেলফ ডিফেন্স ফোর্স গ্রামীণ এলাকায় লজিস্টিক সহায়তা প্রদানে সম্মত হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ভাল্লুকের ফাঁদ, শিকারি ও ধরা পড়া ভাল্লুক বহনকারী যানবাহন।
আজ বুধবার ১৫ জন সৈন্যের একটি দলকে আকিতা অঞ্চলের কাজুনো শহরে একটি ফাঁদ স্থানান্তরে সহায়তা করার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে।





