সামিটে বিশ্বনেতা, ব্যবসায়ী ও এনজিও প্রতিনিধিরা বৈশ্বিক অংশীদারত্ব নিয়ে আলোচনা করেন। অনুষ্ঠানে একসময়কার শত্রুর সঙ্গে মঞ্চ ভাগ করা অস্বাভাবিক হলেও জেনারেল পেট্রাউস আল-শারার রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, ‘বিদ্রোহী নেতা থেকে রাষ্ট্রপ্রধান হয়ে ওঠার যাত্রা মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রতিক ইতিহাসের অন্যতম নাটকীয় পরিবর্তন।’
আল-শারা তার অতীত ভুল স্বীকার করে জানান, তার মূল লক্ষ্য সিরীয় জনগণকে অস্থিতিশীলতা থেকে মুক্ত করা এবং দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। তিনি অক্টোবরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি উল্লেখ করেন, ‘যারা যুদ্ধের মধ্য দিয়ে গেছেন, কেবল তারাই শান্তির গুরুত্ব বোঝেন।’
আল-শারা ও পেট্রাউসের সাক্ষাৎকারকে দুজনেই নতুন অধ্যায়ের সূচনা হিসেবে দেখছেন। আল-শারা বলেন, ‘একসময় আমরা যুদ্ধ করতাম, এখন সংলাপ করি। অতীতকে বর্তমানের মানদণ্ডে বিচার করা যায় না।’





