চুক্তি অনুযায়ী, কোনো একটি দেশ আক্রমণের শিকার হলে সেটিকে দুই দেশের ওপর আগ্রাসন হিসেবে দেখা হবে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, দুই দেশের নিরাপত্তা বৃদ্ধি ও নিজেদের সুরক্ষিত করা এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি অর্জনের জন্য উভয় দেশের প্রতিশ্রুতি অভিন্ন থাকবে।
আরও পড়ুন:
এ সময় পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করে দুই পক্ষ। সেখানে ইসলামাবাদ ও রিয়াদের মধ্যে প্রায় আট দশকের ঐতিহাসিক অংশীদারিত্ব ভ্রাতৃত্ব ও ইসলামি সংহতির বন্ধন হিসেবে বর্ণনা করা হয়।
এর আগে সৌদি আরব সফররত শাহবাজ শরিফ ইয়ামামা প্রাসাদে পৌঁছালে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান সৌদি যুবরাজ। এ সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। পরে সৌদি আরবের যুবরাজের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে বৈঠক করেন তিনি।





