নিহতদের মধ্যে শিশু রয়েছে বলে জানা গেছে। কর্তৃপক্ষ জানায়, নেকড়ে আতঙ্কে গেল কিছুদিন ধরেই ঘুম হারাম গ্রামবাসীর।
একের পর এক ঘটছে আক্রমণের ঘটনা। বন কর্মকর্তা ও নিরপত্তা বাহিনী ড্রোন ব্যবহার করে এবং বিভিন্ন ধরনের ফাঁদ তৈরি করেও নেকড়ে ধরতে বারবার ব্যর্থ হচ্ছে।
খাবারের সন্ধানে বিভিন্ন বনাঞ্চল থেকে পালিয়ে আসা এসব নেকড় না ধরা পর্যন্ত গ্রামবাসীকে নিরাপদে থাকার নির্দেশ দিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।