নদীর ২৫ ফুট গভীর থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে মেরিল্যান্ড পুলিশ। কার্গো জাহাজের ধাক্কায় সেতুটি ভেঙে পড়ার সময় তারা একটি ট্রাকের মধ্যে ছিলেন। তারা দুজনই নির্মাণ শ্রমিক।
কর্তৃপক্ষের ধারণা, বেশকিছু যানবহন এখনও সেতুর ধ্বংসাবশেষের নিচে আটকে আছে। সেগুলো সরানো হলে ডুবুরিরা আবারও নিখোঁজ ব্যক্তিদের উদ্ধারে অভিযান শুরু করবেন।
সবশেষ পাওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, সেতুতে ধাক্কা দেওয়ার আগে সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী কার্গো জাহাজ ডালির বিদ্যুৎ চলে গিয়েছিল। এমনকি ইঞ্জিনেও কোনো শক্তি ছিল না। সমস্যা সমাধানে বারবার অ্যালার্ম বাজানো হয়েছিলো।