এর মাধ্যমে সাংহাই পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার বা ৬২ মাইল এলাকাকে নতুন এ অর্থনীতির সুবিধায় যুক্ত করা হবে। রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে ২ টন পেলোড সক্ষমতার টুইন-ইঞ্জিন কার্গো ড্রোনটি তৈরি করেছে সিচুয়ান টেংডেন সাই-টেক ইনোভেশন কোম্পানি।
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, রোববার দক্ষিণ-পশ্চিম সিচুয়ান প্রদেশে প্রথমবারের মতো ড্রোনটি উড্ডয়ন করে এবং ২০ মিনিটের মতো আকাশে অবস্থান করেছে।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ড্রোন-নির্মাতা দেশগুলো আরো বড় পরিসরে কার্গো ড্রোনের সক্ষমতা পরীক্ষা করছে। এছাড়াও পরিবহন পরিষেবা কোম্পানিগুলো মনুষ্যচালিত ও স্বয়ংক্রিয় এয়ার ট্যাক্সি পরিষেবা নিয়ে কাজ করছে।
মূলত আকাশপথে চলাচলের ক্ষেত্রে চীন আরোপিত বিধিনিষেধ শিথিল এবং লো-আলটিটিউড ইকোনমি তৈরির প্রচেষ্টা কোম্পানিগুলোকে নতুন এসব বিষয় নিয়ে পরীক্ষা চালানোর সুবিধা দিচ্ছে। চীনের এভিয়েশন খাতের নিয়ন্ত্রকদের প্রত্যাশা ২০৩০ সাল নাগাদ দেশটিতে ২ ট্রিলিয়ন ই্উয়ান বা ২৭ হাজার ৯০০ কোটি ডলারের ব্যবসা খাত তৈরি হবে।