ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলি সুদ হার কমানোর বিষয়টিকে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি কমে আসার কারণে সুদ হারও কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। তবে এখনও সব কাজ শেষ হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে সেটি নীতিনির্ধারকদের মাথায় রাখতে হবে। সেই সঙ্গে খুব শিগগিরই যেন আবার সুদ হার কমানো না হয় সে বিষয়টিও বিবেচনা করতে হবে।’
প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, গত কয়েক বছরে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যাংক বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে সুদ হার অনেকটাই বেড়েছে। সুদ হার বৃদ্ধির কারণে গৃহস্থালি ব্যয়ে চাপ তৈরি হয়েছে। সুদ হার ৫ শতাংশে নেমে আসার কারণে মর্টগেজের মালিকদের মাসিক বিলের পরিমাণ কমে আসবে।
সুদ হার কমার কারণে গ্রাহক পর্যায়ে ব্যয় স্বাভাবিক হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অর্থনীতিবিদরা। কার্ডিফ মার্কেটের এক ব্যবসায়ী জানান, সুদ হার কমানোর কারণে ব্যবসায়িক লোন পরিশোধের হারও কমবে। পাশাপাশি গ্রাহকদের কেনাকাটা আয় বাড়াতে সহায়তা করবে।