তিয়ানঞ্চা ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি ইনফরমেশন প্লাটফর্মের তথ্যানুযায়ী, পেটেন্ট আবেদনের অনুমোদনও পেয়েছে কোম্পানিটি।
পেটেন্ট আবেদনে নতুন প্রযুক্তির মূল উপাদানগুলোর বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, স্মার্ট রিং থেকে শুরু করে ফিটনেস ব্যান্ডে এ প্রযুক্তি ব্যবহার করা যাবে এবং সব ধরনের ব্যবহারকারী এর সুবিধা পাবে।
আরও জানা গেছে, পরবর্তী প্রজন্মের ওয়্যারেবল ডিভাইসগুলোতে অন্যান্য হার্ডওয়্যারের পাশাপাশি সোলার প্যানেল থাকবে। কোম্পানির বিবৃতি অনুযায়ী, নতুন হার্ডওয়্যারগুলো ডিভাইসে এমনভাবে বসানো হবে যাতে করে এটি চার্জিংয়ের পাশাপাশি ব্যাটারি ব্যাকআপেও উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনবে। নতুন এ পরিবর্তনের বিষয়ে ধারণামূলক ডিজাইনও প্রকাশ করা হয়েছে।
ডিজাইনে দেখা যায়, সোলার প্যানেল ও ব্যাটারিকে তারের মাধ্যমে সার্কিট বোর্ডে যুক্ত করা হয়েছে। ফলে চার্জ হওয়ার পাশাপাশি সৌরবিদ্যুৎও ভালোভাবে ব্যবহৃত হবে। ডিভাইসের ভেতরে বিশেষ লাইট কনসেনট্রেটর থাকবে। এতে ইনকামিং ও আউটগোয়িং সারফেস থাকবে। কনসেনট্রেটরের মাধ্যমে সোলার প্যানেলে সূর্যের আলো কতটুকু প্রবেশ করবে তা নির্ধারণ করে দেয়া যাবে।
নতুন এ প্রযুক্তি ঠিক কতটুকু চার্জ বাঁচাবে সে বিষয়ে কোনো তথ্য নেই। তবে ডিভাইস চার্জ দেয়ার প্রয়োজনীয়তা কমানোর বা একবারেই বন্ধ করে দেয়ার মতো সুবিধা দেবে বলে কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে। প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, পেটেন্টকৃত নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে ওয়্যারেবল ডিভাইসের ব্যাটারি ব্যাকআপ ও ঘন ঘন চার্জ দেয়ার সমস্যা সমাধান হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
—গিজমোচায়না