তাদের অন্য দুইটি দাবি হলো-ইন্টার্নশিপ ভাতা চালু করা এবং বিসিএস পরীক্ষায় চিকিৎসা মনোবিজ্ঞানের টেকনিক্যাল ক্যাডার সংযোজন করা।
আরও পড়ুন:
শিক্ষার্থীদের একজন বলেন, ‘আমাদের ডিপার্টমেন্টের বয়স ১০ বছর। কিন্তু ১০ বছরের ডিপার্টমেন্টে কোনো উন্নয়ন হয়নি এবং ক্লাস রুমের যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিতে ইন্টার্নশিপের সুবিধা আছে, এই সুবিধাতে ঢাকাতে (ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেলথ) ইন্টার্নশিপ করা লাগে কিন্তু ১০ বছরেও এই ইন্টার্নশিপ এর ভাতা চালু হয়নি। আমরা চাই এই ভাতা চালু করা হোক। এ বিষয়ে ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বললে তিনি আমাদের বার বার আশ্বস্ত করেন। কিন্তু কোন কাজ হয়নি।’
আরেকজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিতে অনার্স মাস্টার্স কমপ্লিট করা যে শিক্ষার্থীরা আছে, তারাই শুধু শিক্ষক নিয়োগে আবেদন করতে পারবে। কিন্তু মনোবিজ্ঞান বিভাগের একজন শিক্ষক আমাদের বিভাগের চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে মনোবিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা এখানে শিক্ষক পদে অ্যাপ্লাই করার সুযোগ পাচ্ছে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে বিভাগটির বিভিন্ন শিক্ষাবর্ষের শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।





