সায়েন্স বেজের আয়োজনে এবং চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্লাবের সহযোগিতায় দিনব্যাপী এই অলিম্পিয়াডে অর্ধশতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় সাড়ে ৭০০ শিক্ষার্থী অংশ নেয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘পৃথিবী বদলে দেয়ার পিছনে বিজ্ঞানের সবচেয়ে বেশি অবদান। বিজ্ঞান সমাজ কিংবা ধর্ম কারোরই প্রতিদ্বন্দ্বী নয়। এই সময়ে এখনো নারীদের পিছিয়ে দেয়া হয়। সমাজের একটা অংশকে পিছিয়ে রেখে আমরা কোন ভাবেই এগিয়ে যেতে পারি না।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘যারা বিজ্ঞানমনস্ক নয়, তারা জীবন যুদ্ধে নানা কাজে পিছিয়ে পড়ছে। আগামীর চ্যালেঞ্জে টিকে থাকতে হলে বিজ্ঞানভিতি নয়, বিজ্ঞানমুখী হতে হবে। প্রতিযোগিতা শুধু চাঁদপুরের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না, এটি সব জায়গায় ছড়িয়ে দিতে হবে।’
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্লাবের সভাপতি অ্যাড. শাহজাহান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ মো. হাবিবুর রহমান মিয়া, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি রহিম বাদশা, চাঁদপুর সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক আলমগীর হোসেন বাহার, চাঁদপুর সরকারি কলেজ ছাত্র শিবিরের সভাপতি ইমরান হোসাইন, স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাহ পরান।
বিজ্ঞানভিত্তিক এমন আয়োজনে অংশগ্রহণ করে বেশ উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা। এমন আয়োজন নিয়মিত করার দাবি অংশগ্রহণকারীদের।





