তিনি বলেন, 'দেশি জ্বালানির উৎপাদন ও অনুসন্ধান বাড়াতে কর্মকর্তাদের আরও আন্তরিকভাবে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। তেল পরিবহনের জন্য পাইপলাইন হচ্ছে, আরও হবে। এগুলোর পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন। সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আমাদের সকলের দায়িত্ব।'
প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'দেশে বিদ্যমান প্রায় ২২০০ পেট্রোল পাম্প নিয়মিত পরিদর্শন করা হয় না। ফলে কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে গ্রাহকরা বঞ্চিত হচ্ছে। তেলের অপচয় ও নিরাপদ পরিবহন নিশ্চিত করতে তেল পরিবহনের যানবাহনগুলোকে নিয়মিত অডিট করা উচিত। তেল ও গ্যাস অনুসন্ধান কাজ কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে থাকলেও আরও দ্রুতদের সাথে বেশি অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালনা করা উচিত। প্রয়োজনে আরও রিগ ক্রয় বা ভাড়া নেয়ার উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে।'
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করায় এ বিভাগের সকল কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানান তিনি।
উল্লেখ্য, মে ২০২৪ পর্যন্ত জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের এডিপি বাস্তবায়নের হার ছিল ৯২.৪৫ শতাংশ। আর জাতীয় অগ্রগতি ৫৭.৫৪ শতাংশ।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. নূরুল আলম সভায় জানান, গত দুই বছরের ন্যায় এ বছরও জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ শতভাগের বেশি এডিপি বাস্তবায়ন করবে।
এ সময় বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মো. আমিন উল আহসান, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। —প্রেস বিজ্ঞপ্তি